Tense খুব কঠিন, তাইনা ? তো চলুন, এটাকে সহজ বানানোর কাজে লেগে পড়া যাক !!


Tense.........। খুব কঠিন , তাইনা...... । নাহ...আসলে আমরা tense-কে কঠিন বানিয়েছি ।Tense কিন্তু মোটেই কঠিন কিছু না । নিচের আলোচনা থেকে নিজেই বিচার করো ,কঠিন ,না সহজ । প্রথমে বুঝতে হবে tense কী ?
নিচের বাক্যগুলো লক্ষ্য করো :
1. আমি বসবো (ভবিষ্যতে বসবো) ।
                                     2. আমি বসছি (বর্তমানে বসছি) ।                                         
             3 .আমি বসেছিলাম (অতিতে বসেছিলাম) ।
এই তিনটি বাক্যে বসার কাজটা তিনটি কালে ঘটেছে ।
প্রথম বাক্যের বসাটা ভবিষ্যতে ঘটবে ।
দ্বিতীয় বাক্যে বসার কাজটা বর্তমানে ঘটছে ।
তৃতীয় বাক্যে বসার কাজটা অতিতে ঘটেছিল । এখন বলোতো কোন শব্দটা এই তিনটি বাক্যের কালের পরিবর্তন ঘটিয়েছে ?
- "বসা" শব্দটা তাইনা !
- আচ্ছা ! "বসা" শব্দটা কী?
- "বসা" শব্দটা একটা ক্রিয়া (যে শব্দ দ্বারা বসা,খাওয়া,যাওয়া ইত্যাদি কাজ করা বুঝায় তাই হচ্ছে ক্রিয়া বা verb)
- আচ্ছা !"বসা" শব্দটার তিন বাক্যে তিনটা রূপ
অর্থাৎ
• ব স + ব
• ব স + ছি
• ব স + ছিলাম
প্রথম বাক্যে: "বসা" শব্দের সাথে "ব"-টা এসেই "বসা "এই কাজটাকে ভবিস্যতে নিয়ে গেছে । ( অর্থাৎ "ভবিস্যতে বসবো" এটা বুঝাচ্ছে ) ।
দ্বিতীয় বাক্যে: "বসা" শব্দের সাথে "ছ"-টা এসেই "বসা" কাজটাকে বর্তামানে নিয়ে গেছে ।
তৃতীয় বাক্যে: "বসা" শব্দের সাথে "ছিলাম" এসেয়েই “বসাকে” অতিতে নিয়ে গেছে । যে শব্দটি এখানে তিনটি বাক্যকে তিনটি কালে নিয়ে যাচ্ছে , তা হচ্ছে ঐ বক্যে অবস্থিত ক্রিয়া বা verb। আবার ঐ বাক্যকে বিভিন্ন কালে নিয়ে যাওয়ার জন্যে ক্রিয়াটিকে যে জিনিসটা সাহায্য করছে তা হল "কিছু কিছু অক্ষর" ।

তাই তো :
প্রথম উদাহরনে "বসা" শব্দের সাথে "ব"
এবং দ্বিতীয় বাক্যে "বসা" শব্দের সাথে "ছ"
এবং তৃতীয় বাক্যে "বসা" শব্দের সাথে "ছিলাম" এই অক্ষরগুলো যুক্ত হয়েছে ।
এখন আমরা যদি ক্রিয়া থেকে অতিরিক্ত অক্ষরগুলো আলাদা করার নিয়ম জেনে নেই তাহলে আমাদের কোন বাক্য কোন কালে পড়েছে , তা বের করা সহজ হবে ।
নিয়ম গুলো লক্ষ করো :
•কোনো ক্রিয়ার মূল যে কয়টা অক্ষর আছে তা ব্যতিত সব অক্ষরই ,অতিরিক্ত অক্ষর (যেমন : “বসিতেছিলো” এখানে “বসা” হলো মূল শব্দ, “বসা” থেকে “বসিতেছিলো” এসেছে )।এই অতিরিক্ত অক্ষগুলোই মূলত বক্যের ক্রিয়াকে বিভিন্ন কালে নিয়ে যায়। (আর এই ক্রিয়াকে বিভিন্ন কালে নেয়াকেই তো tense বলে । অন্য কথায় "কোনো কাজ ঘটার সময় বা কালকে tense বলে । তাহলে বলতে পারি যে tense পরিবর্তনের জন্য কিছু কিছু অক্ষরই প্রধান ভুমিকা রাখে ।)
নিচের বাক্যগুলো লক্ষ করঃ (অতিরিক্ত অক্ষরগুলোকে আমরা প্রতিক বলব)(মূল শব্দটা হল “বসা” এবং মূল অক্ষরগুলো হলো “ব” এবং “স” ।
                                   ১. বর্তমান
  • আমি বসি ——————× (cross)(অতিরিক্ত অক্ষর নেই) 
  • আমি বসিতেছি –––––––– ত + ছ
  • আমি বসিয়াছি ---------য় + ছ                        
    ২.অতিত 
  • আমি বসিলাম——— ল (“ম” টা এখানে “আমি” থাকার কারনে এসেছে) 
  • *1 আমি বসিতে ছিলাম— ত + ল (“ম” টা এখানে “আমি” থাকার কারনে এসেছে)
  • *1 আমি বসিয়া ছিলাম—--------- য় + ল (“ম” টা এখানে “আমি”থাকার কারনে এসেছে)
    (*1চিহ্নিত )উভয় বাক্যে অতিরিক্ত অক্ষরগুলো যথাক্রমে ত,ছ,ল,ম এবং য়,ছ,ল,ম । “ম”বাদ যাবে যেহেতু তা আমি থাকার কারনে এসেছে । প্রতিক হিসাবে আমরা ঐ অক্ষরগুলো নিব যা অতিরিক্ত অক্ষরগুলোর প্রথম ও শেষে থাকবে । তাহলে আমরা ত,ছ,ল থেকে ত ও ল এবং এবং য়,ছ,ল থেকে য় ও ল নিলাম।
    ৩.ভবিস্যত
  • আমি বসবো—————– ---------ব 
  • *২ আমি বসিতে থাকব——— ত + ব 
  • *২ আমি বসিয়া থাকব——-— য় + ব
    (*২চিহ্নিত)=উভয় বাক্যে অতিরিক্ত অক্ষর ত,থ,ক,ব এবং য়,থ,ক,ব প্রতিক হিসাবে আমরা ঐ অক্ষরগুলো নিবো যা অতিরিক্ত অক্ষরগুলোর প্রথম ও শেষে থাকে ( আগের নিয়মেই ) । মাঝে কি আছে না আছে , দেখার প্রয়োজন নেই । 
থাহলে আমরা মোট প্রতিক পেলাম ( x + ত + ছ + য় + ছ ) এবং ( ল + ত + ল + য় + ল ) এবং ( ব + ত + ব + য় + ব ) এখন আমরা গানিতিক নিয়মে বুঝার চেস্টা করব : { যারা উৎপাদকে দুবর্ল তারা ঝটপট অনুশীলনী ৩.৩ , ৩.৪ , ৩.৫ (নবম ও দশমশ্রেনীর জন্য) দেখে নাও }
  • =(প্রথম অংশের অতিরিক্ত অক্ষর ) (দ্বিতীয় অংশের অতিরিক্ত অক্ষর ) (তৃতীয় অংশের অতিরিক্ত অক্ষর)
    ={X (CROSS)অঙ্কর সুবিধার্তে বাদ দেয়া হল}(ত.ছ + য়.ছ) x (ল + ত.ল + য়.ল ) x (ব + ত.ব +য়.ব)
    ={ ছ ( ত + য় )} x {ল (ত + য় )} x {ব (ত + য় )}
    = ( ত + য় ) (ছ x ল x ব)
    = ত x য় x ছ x ল x ব

    (প্রতীক বা Symbol) 
দেখলে !
Tense-ও কি সুন্দর গানিতিক নিয়ম মেনে চলে !পনেরোটা প্রতীক থেকে এখন মাত্র পাঁচটা । (CROSS) × সহ মোট ছয়টা ।
অবশ্যই মুখস্ত করতে হবে যে :                       
  • × (cross) এবং “ছ” হলে বুঝাতে হবে যে বাক্যটা present tense-এর । 
  • “ল” হলে বুঝাতে হবে যে বাক্যটা past tense-এর । 
  • “ব” হলে বুঝাতে হবে যে বাক্যটা future tense-এর ।
  • “ত” হলে বুঝাতে হবে যে বাক্যটা continuous tense-এর ।
  • “য়” হলে বুঝাতে হবে যে বাক্যটা perfect tense-এর।
তাহলে :
  • সে বসে ————--- x= present
  • সে বসিতেছে——— ত + ছ                                                  
                                  ত = continuous                                                    
                                  ছ = present                           
                                অতএব বাক্যটা present continuous-এর বাক্য ।
  • সে বসিয়াছে———— য়+ছ                              
                                    য় = perfect
                                    ছ = present
                                   অতএব বাক্যটা present perfect-এর বাক্য ।
  • সে বসিল ------ ল
    ল = past
  • সে বসিতেছিল --ত + ল          
                                         ত = continuous
                                         ল = past
                                         অতএব বাক্যটা past continuous-এর বাক্য ।
  • সে বসিয়াছিল— য় + ল
    য় = perfect
    ল = past
    অতএব বাক্যটা past perfect-এর বাক্য ।
  • সে বসিবে—————ব
                                                 ব = future
  • সে বসিতে থাকিবে —— ত + ব
    ত = continuous
    ব =future
    অতএব বাক্যটা future continuous-এর বাক্য ।
  • সে বসিয়া থাকবে–––– য় + ব             
                                                       য় = perfect
                                                      ব = future
                                                      অতএব বাক্যটা future perfect-এর বাক্য ।
  • এখানে একটা জিনিস লক্ষো করেছো !
    • বাক্য সবগুলো কিন্তু সাধু ভাষার । কারন সাধু ভাষার বাক্যগুলো ব্যকরনের সব নিয়ম মেনে চলে । কথ্য ভাষার বাক্যগুলো ব্যকরনের সব নিয়ম মেনে চলে না ।
  •  • যাদের tense সম্পর্কে হালকা ধারনা আছে ,তারা লক্ষ করেছ যে tense মূলত বারো প্রকার কিন্তু এখানে আলোচনা হয়েছে মাত্র নয় প্রকারের । কারন বাকি তিন প্রকার tense, এইগুলো বুঝলে সহজ ।তাই প্রথমে এগুলো বুঝে,পরে ঐগুলো বিঝবো।
    অনুশীলনীঃ
    তাহলে এখন বলোতো নিচের কোনটা কোন tense-এর এবং কোনটায় কোন symbol আছে ?
    1.তুমি বসিতে থাকিবে _future continuous
    2.তুমি স্কুলে যাইবে ___________________
    3.সে স্কুলে গিয়াছিল —————————–
    4.আমি স্কুলে গিয়াছি —————————
    5.সে বসে –––––––––––––––––––––––––
    6.তুমি লেখ ––––––––––––––––––––––––
    7.তারা লিখিতেছিল –––––––––––––––––––
    8.আমি লিখিতেছি ––––––––––––––––––––
    9.তোমরা লিখিতে থাকিবে ––––––––––––––
    10.সে লিখিবে –––––––––––––––––––––––
    এখন নিচের প্রতিকগুলো দিয়ে বাক্য বানাও
     ব = সে যাবে /খাবে /বসবে ইত্যাদি
     ত + ব = ––––––––––––––––
     ল = –––––––––––––––––––
     ত + ল = –––––––––––––––––
     ত + ছ = –––––––––––––––––
     য় + ছ= –––––––––––––––––
    × = ––––––––––––––––––––
     য় + ল = –––––––––––––––––
    × = ––––––––––––––––––––
    তোমরা নিজে নিজে আরো বেশী অনুশীলন করবে । 
                                                                                                      সতর্কতা :
  • - “ সে যায় ” এই বাক্যে অতিরিক্ত অক্ষর কোনটা ?
    - (পাঠকের উত্তর) এখানে অতিরিক্ত অক্ষর “য়” যা perfect বুঝাচ্ছে ।
    - নাহ , হলো না ।এখান কোনো অতিরিক্ত অক্ষর নেই।
    যে “য়” তুমি এখানে দেখতে পাচ্ছো তা আসলে “ যাওয়া ” এই verb-এর মূল শব্দের মূল অক্ষর । “ যাওয়া ” দিয়ে perfect বুঝানোর জন্য “যাইয়াছে” , “যাইয়াছিল” , “যাইয়া থেকিবে” হবে । “যাওয়া” , “খাওয়া” , “শোওয়া” ইত্যাদি মূল ক্রিয়া থেকে যে “ যায় ”, “ খায় ”, “ শোয় ” ক্রিয়া বা verb বের হয় তার “ য় ”-টা মূল verb-এর মূল অক্ষর । perfect-এর “য়” নয় । কারন তুমি তো “যায়”-কে “ যাওয়ায়ে ” বা “ খাওয়া ” কে “ খাওয়ায়ে ” অথবা “ যাওয়া + য়াছে ” বা “যাওয়া + য়াছিল” ইত্যাদি বলতে পারবেনা । আসলে মূল কথা হলো বাংলায় কনো মূল ক্রিয়ার শেষে “ওয়া” থাকলে আমরা সাধারনত এভাবেই ব্যবহার করে থাকি । এটার কোনো কারন আমার কাছে নাই । যেমন : খাওয়া থেকে খায় , খাই , খাইয়াছি । যাওয়া থেকে যায় , যাই , যাইয়াছি ইত্যাদি হবে । খায় , যায় , শোয় এর “য়” দেখে perfect-এর “য়” মনে করবে না । (অধিক অনিশীলনের মাধ্যমে এগুলো ঠিক হয়ে যাবে )
 -আচ্ছা ! বলোতো “ আমি ভাত খাচ্ছি ” এটা কোন tense ?
-(পাঠকের উত্তর) এটা present tense ।
-হ্যাঁ , তুমি “ছ” দেখেই present বলে ফেলেছো , তাই না !
আসলে বিষয়টা এমন না , আমরা যত উদাহরন দিয়েছি তা আসলে সাধু রীতিতে ছিল কিন্তু এই বাক্যটা কথ্য রীতিতে বলা হয়েছে । এই বাক্যটা সাধু ভাষায় নিলে কি হবে ?
- (পাঠকের উত্তর ) “আমি ভাত খাইতেছি” ।
- তাহলে এখন বলোতো এটা কোন tense ?
- (পাঠকের উত্তর ) present continuous tense ।
-আসলে কি জানো,আমাদের এই প্রতিকগুলো নিখুঁত ভাবে সাধু রীতিতেই পাওয়া যায় । তাই tense চেনার জন্য কথ্য রীতির বাক্যকে সাধু রীতিতে আনতে হবে ।
নিচে কয়েকটি দেখানো হলঃ
o বসেছি থেকে বসিয়াছি
o বসছি থেকে বসিতেছি
o বসছিল থেকে বসিতেছিল
o বসেছিল থেকে বসিয়াছিল
o বসে থাকবে থেকে বসিয়া থাকবে
(অন্য tense-এর ক্রিয়াগুলোর মধ্যে অবশ্য সাধু-চলতি উভয় রীতিতে আমাদের প্রতিকগুলো নিখুঁত ভাবে পাওয়া জায় । তাই ঐগুলো দেখানো হলো না।
  “ সে ঘুরতে যাবে ” এই বাক্যে “ত” এবং “ব” আছে । তাই বলে এটা future continuous tense-এর বাক্য না । এখানে “ঘুরতে”-এর “ত”-টা “জন্য” অর্থে , continuous-এর “ত” না । এটা symbol-এর অংশ না । “ব”-টা অবশ্য symbol-এর অংশ । “ব”-এর জন্য “will” হবে ।
এই বাক্যের ইংলিশ হবে “ He will go for wandering ”
English to Bangla :
এতক্ষণ আমরা বাংলায় কোন্ বাক্য কোন্ tense-এ পড়ে তা বুঝলাম , এখন আমরা বুঝবো , english বাক্য দেখে কিভাবে tense চেনা যায় ।
মূল আলোচনায় যাওয়ার আগে আমরা কয়েকটি বিষয় জেনে নেই :  
যে কোনো verb-এর কয়েকটা রূপ থাকে ।
এগুলো হলো :
o Present রূপ
o Past রূপ
o Past participle (P.P) রূপ
o –ing যুক্ত রূপ
o Base form মুল রূপ
Base form              Present form        Past form              P.P form            -ing form
 Be                               Am/is/are               Was/were              Been                       Being
Have                          Have/has                 Had                          Had                          Having   
Do                                Do                                Did                            Done                      Doing
Go                               Go                               Went                         gone                       going
একটু লক্ষো করলে দেখতে পাবে যে শুধুমাত্র “Be” এবং “Have” এই দুই verb-এর base form-এর সাথে present form-এর মিল নেই বাকি অন্যান্য verb-এর মিল রয়েছে । তাই অনেকেই present form-কে base form বলেন । আমরা আমাদের সুবিধার্তে base form এবং present form আলাদা আলাদা করে উল্লেখ করব ।
কয়েকটি নিয়ম লক্ষো করো :
  • “ To be verb ” বলতে am , is , are , was , were , been এবং “ to have verb” বলতে have , has , had সবটাকে বুঝানো হয় ।  Have এই base form-এর present form হলো have এবং has । এখন প্রশ্ন হলো “ কখন কোনটা ব্যবহার হবে ? ” এর উত্তর হলো সব ক্ষেত্রে have এবং he , she , it বা যে কোন নামের ক্ষেত্রে has ব্যবহার হবে (আমি 3rd person singular number এর মত জতিল বিষয়ে যাইনি )।
যেমনঃ
He / Rayhan has written
She / Bushra has written
It / The bird has flown (ইত্যাদি) 
  • He , she , it বা যে কোন নামের পর যদি verb-এর present form হয় তবে ঐ verb-এর শেষে “s” বা “es’ যুক্ত হবে । সব verb-এর শেষে “s” যুক্ত হয় কিন্তু যদি verb-টির শেষে s, ss, sh, ch, x, o থাকে তাহলে “es” যুক্ত হবে । আরেকটা ব্যতিক্রধর্মী নিয়ম আছে । তা এখন না হয় বাদিই দিয়া দিলাম । নাহ্ ! বলছি যখন বলেই ফেলি । Verb-এর শেষে যদি “y” থাকে এবং এই “y”-এর আগে consonant letter (a,e,i,o,u ছাড়া সব হলো consonant letter । a , e , i , o , u হলো vowel ) থাকে তবে ‘y’ উঠে গিয়ে ‘ies’ যুক্ত হবে ।
যেমনঃ
He / Shimul  cries   (মুল শব্দ cry)

She / Salwa  fries  (মুল শব্দ fry)
কিন্তু “y”-এর আগে vowel থাকলে সাবাভাবিক নিয়মেই ‘s’ যুক্ত হবে ।
যেমনঃ
He / Hakim plays
She / Salwa says 
Be এই base form-এর present form তিনটা এবং past form দুইটা ।
এখন প্রশ্ন হলো কোনটা কখন কথায় ব্যেবহার হবে ?
তাই না !
  • present form-এর ক্ষেত্রে আমরা সবসময় “are” ব্যবহার করব । শুধু “I”-এর ক্ষেত্রে “am” এবং he / she / it বা কোনো নামের ক্ষেত্রে “is” ব্যবহার করব (আমি 3rd person singular number এর মত জতিল বিষয়ে যাইনি )।
যেমনঃ
I am going
He / she / it / faizul / zuhra is going
We / you / they are going
এই তো গেলো present form-এর তিনটার কথা ।
  • এখন আসো “Be”-এর past form-এর দুইটার কথায় । এক বচনের ক্ষেত্রে was এবং বহুবচনের ক্ষেত্রে were ব্যবহার করবো । ( you-এর ক্ষেত্রে সব সময় were ব্যবহার হবে । কারণ you-এর একবচন যা, বহুবচন তা । )
He / she / I was going
They / you were going ( you= তুমি বা তুমরা ) 
  • Verb-এর P.P form-এর আগে অবশ্যই একটা to have verb বসে ।
যেমনঃ
I had gone I will have been going to . . . . . . .
  • -Ing যুক্ত verb-এর আগে অবশ্যই একটা to be verb বসে ।
যেমনঃ I am going I will have been going to . . . . . . . . . 
  • will-এর পর অবশ্যই verb-এর base form বসে ।
যেমনI will go I will have been going to. . . . . . . . . . . . .

এখন মূল আলোচনায় আসা যাক ।
আসার আগে বলোতো
“ I will have been giong to. . .” এই বাক্যে কয়টা নিয়ম প্রযোজ্য ।
- একটা .......দুইটা ......নাহ্ তিনটা নিয়ম প্রযোজ্য ।
- I will have beengoing৩ to ............
১.আমরা যানি will-এর পর verb-এর base form বসে তাই will-এর পর have এই base form বসেছে ।
২.আমরা জানি P.P form-এর আগে “to have verb” বসে । তাই been-এর আগে have বসেছে ।
৩.আমরা জানি -ing যুক্ত verb-এর আগে “to be verb” বসে । তাই going-এর আগে been বাসেছে । ( দেখলে একই বাক্যে কিভাবে তিনটা নিয়ম প্রয়োগ হল ) উপরের নিওমের আলোকে বলোতো নিচের বাক্যগুলো সঠিক কিনা ? যদি সঠিক না হয় তবে কেন সঠিক না এবং সঠিক হলে কেমন হবে ?
• He will had been going .
•I will have been gone . (double কনো কিছুই ভালনা । কিন্তু এখানে দুটো P.P form এসেছে তুমি তা শুদ্ধ করো )
• I have been going .
• I had been going .
• I had been gone .
• I have gone .
• I had gone.
• He has going .
• He has gone .
• They was going . (was এবং were-এর ব্যবহার মনে আছেতো)
• He go .
• I goes .
• They plays .
• She cries .
• We flies .
এভাবে বন্ধুদের জিজ্ঞেস করবে এবং বন্ধুরাও যেন তোমাকে জিজ্ঞেস করে । অধিক অনুশীনই তোমার উদ্দেশ্যে সফল হতে সাহায্য করবে । এগুলো ভালো ভাবে রপ্ত হলে right form of verb তোমার জন্য সহজ হবে ।
এখন এসো মূল আলচনায় :
ক অংশ
Shimul eats rice (s যুক্ত হওয়ার কারন মনে আছেতো !)                               
                                                         Shimul is eating rice
                                                        Shimul has eaten rice (has যুক্ত হওয়ার কারন মনে আছেতো !)
খ অংশ
                                                         Shimul ate rice
                                                         Shimul was eating rice (এখানে শিমুলের পরিবর্তে they হলে কী হবে , বলোতো!)
                                                         Shimul had eaten rice
গ অংশ
                                                          Shimul will eat rice
                                                         Shimul will be eating rice
                                                         Shimul will have eaten rice (নামের পর has বসে কিন্তু এখানে have কেন বসলো ?) এই উদাহরনগুলোতে শিমুলের ভাত খাওয়ার কাজটা বিভিন্ন কালে নিয়ে গিয়েছে কোন শব্দটা ?
“eat” এবং তার আগে অবস্থিত কিছু auxiliary verb
ক অংশের
প্রথম উদাহরনে auxiliary verb নাই , তাই eat অর্থাৎ মূল verb-এর form-টাই বাক্যের tense পরিবর্তনের জন্য দায়ী ।
দ্বিতীয় উদাহরনে to be verb-এর present form এবং মূল verb-এর ing form-টা বাক্যের tense পরিবর্তনের জন্য দায়ী। 
তৃতীয় উদাহরনে to have verb-এর present form এবং মূল verb-এর P.P form-টাই বাক্যের tense পরিবর্তনের জন্য দায়ী ।
note১: (auxiliary verbগুলো হলো am , is , are , was , were , been , have , has , had , shall , should , will , would , can , could , may,might, do did ,done , need , ought , must , dare , ইত্যাদি । (দাগ দেয়া অংশগুলো এক সুরে পড়বে)
আবার
খ অংশের
প্রথম উদাহরনে auxiliary verb নাই , তাই eat অর্থাৎ মূল verb-এর form-টাই বাক্যের tense পরিবর্তনের জন্য দায়ী ।
দ্বিতীয় উদাহরনে to be verb-এর past form এবং মূল verb-এর ing form-টা tense পরিবর্তনের জন্য দায়ী ।
তৃতীয় উদাহরনে to have verb-এর past form এবং মূল verb-এর P.P form-টাই tense পরিবর্তনের জন্য দায়ী ।
গ অংশের
প্রথম উদাহরনে will-টাই বাক্যের tense পরিবর্তনের জন্য দায়ী ।
দ্বিতীয় উদাহরনে will এবং মূল verb-এর ing form-টা tense পরিবর্তনের জন্য দায়ী ।
তৃতীয় উদাহরনে will এবং মূল to have verb-টাই tense পরিবর্তনের জন্য দায়ী । (কী কী জিনিস tense পরিবর্তনের জন্য দায়ী তা মুখস্ত করার জন্য বলা হয় নাই, বরং এগুলো বুঝার চেষ্টা করবে )
এখন পৃথক পৃথক ভাবে প্রতিটি অংশ লক্ষো করোঃ
ক অংশ :
1. “shimul eats rice” এখানে “eat” কোন form-এ আছে ?’
- (পাঠকের উত্তর) অব্যশই তা present রুপে আছে ।
- হ্যাঁ ,যখন verb-এর রূপ present তখন তা present indifinit tense বা simple present tense । আবার verb-এর রূপ যদি past হয় তখন তা past indifinit tense বা simple past tense ।
2. shimul is eating rice এখানে eat-এর কোন form ?
- (পাঠকের উত্তর) eat-এর -ing যুক্ত রূপটা বসেছে । - -ing যুক্ত verb-এর আগে যে to be verb বসে তা মনে আছে তো !
এখন বলোতো to be verb-এর কোন form-টা বসেছে ?
- (পাঠকের উত্তর) to be verb-এর present form, is বসেছে ।
হ্যাঁ , কিন্তু আরেকটা কথা যে বলা হয় নি !
কয়েকটা নিয়ম লক্ষো করঃ
• মূল verb-এর -ing form-টা দেখলেই বুঝবে যে তা continuous tense । o -ing form-এর আগে অবশ্যই একটা to be verb বসবে। এবং ঐ to be verb-এর রূপ দেখে বলতে হবে ঐ বাক্য কোন tense-এর । এখন যদি ঐ to be verb-এর রূপ টা present হয় তাহলে বাক্যটা present continuous tense-এর বাক্য আর যদি ঐ to be verb-এর রূপ টা past form-এর হয় তাহলে বাক্যটা past continuous tense-এর বাক্য । (to be verb-গুলো মুলত এখানে auxiliary verb হিসাবে আছে । ) • Will দেখে বুঝবে যে তা future tense-এর বাক্য । ( তবে I এর ক্ষেত্রে shall ব্যাবহার হবে,আবার will ব্যাবহারও চলবে )
• মূল verb-এর P.P form-এর আগে to have verb থাকলে বুঝতে হবে যে এটা perfect tense-এর বাক্য । এবং ঐ to have verb-এর রূপ দেখে বলতে হবে তা কোন tense-এর perfect । যদি ঐ to have verb-এর রূপ টা present হয় তাহলে বাক্যটা present perfect tense-এর বাক্য আবার যদি ঐ to have verb-এর রূপ টা past form-এর হয় তাহলে বাক্যটা past perfct tense-এর বাক্য ।
বাংলা এবং english-এর সাথে মিলগুলো লক্ষো করো
• -ing = ত = continuous........
•Will = ব = future..............
• To have verb = য় = perfect
• মূল verb-এর present রূপ = ছ / × = present...............
• মূল verb-এর past রূপ = ল = past...............
- এখন বলত shimul is eating rice এটা কোন tense ?
- (পাঠকের উত্তর) ing যুক্ত তাই এটা continuous tense ।
- কোন continuous ? present continuous tense নাকি past continuous tense নাকি future continuous tense ?
- (পাঠকের উত্তর) present continuous tense , ing-যুক্ত রূপ দেখে বললাম continuous এবং to be verb-এর রূপ দেখে বললাম তা present ।
- এই বাক্যে is কেন ব্যেবহার হলো ? am অথবা are ব্যাবহার হতে পারতনা ? কারনগুলো মনে আছে তো !
আচ্ছা ! বলোতো shimul was eating rice বাক্যটা কোন tense-এর ?
- (পাঠকের উত্তর) -ing যুক্ত তাই continuous এবং to be verb-এর past form তাই এটা continuous । সুতরাং এটা past continuous tense ।
3. shimul has eaten rice এখানে eat-এর কোন রূপ বসেছে ।
-(পাঠকের উত্তর) এখানে eat-এর P.P form বসেছে ।
- P.P form এর আগে to have verb আছে তাই, বুঝতে হবে যে এটা perfect tense-এর বাক্য এবং এই to have verb-এর রূপ টা present তাই এটা persent perfect tense । তাহলে shimul had eaten rice এটা কোন tense ?
-এটা past perfect tense । কারন to have verb আছে তাই বুঝলাম যে perfect এবং ঐ to have verb-এর রূপ past তাই বুঝলাম past perfect tense ।
খ অংশের
আলচনার প্রয়োজন নাই
গ অংশ :
  1. Shimul will eat rice এই বাক্যটা কোন tense -এ পড়ে ?
-will দেখে বঝতে হবে future tense তাই এটা future indifinite tense বা simple future tense । (will-এর পরে যে verb-এর base form বসে , তা মনে আছে তো ! )
2. Shimul will be eating rice-এই বাক্যটা কোন tense-এ পড়ে ?
-(পাঠকের উত্তর) এটা future continuous tense । কারন will দেখে বুঝলাম যে এটা future এবং -ing form দেখে বুঝলাম যে এটা continuous । -তুমি কি লক্ষো করেছ, যে will-এর ভয়ে to be verb-টা নড়া চড়া না করে base form-টাই বসেছে । (-ing যুক্ত verb -এর আগে যে to be verb বসে তা মনে আছে তো ! )
3. Shimul will have eaten rice বাক্যটা কোন tense-এর ?
- (পাঠকের উত্তর) এটা future perfect tense-এর বাক্য ।
- কিভাবে বুঝলে ?
- ( পাঠকের উত্তর ) will দেখে বুঝেছি যে বাক্যটা future tense এবং to have verb দেখে বুঝলাম perfect tense.
- আচ্ছা! আমরা জানি he / she / it বা নামের পর has বসে কিন্তু এখানে shimul এই নামের পর কেন have হলো ? প্রশ্ন জাগেনা !? আসলে বিষয়টা হলো যে will-এর শক্তি বেশী তো তাই shimul থাকা সত্তেও has-কে আসতে দেয়নি । have-ই বসেছে । যেহেতু আমরা যানি যে will-এর পর verb-এর base form বসে ।
এই তো tense শেষ !!
শেষ করার আগে নিয়মগুলো এক নজর দেখেনেই ।
• মূল verb-এর -ing form-টা দেখলেই বুঝবে যে তা continuous tense । কোন continuous ? তা বুঝতে হবে -ing যুক্ত verb-টির আগে অবস্থিত to be verb-এর রূপ দেখে । ( -ing যুক্ত verb-এর আগে কিন্তু অবশ্যই to be verb বসে )
• Will দেখে বুঝতে হবে যে তা future tense-এর বাক্য (will-এর পর কিন্তু verb-এর base form বসে )
• Have দেখে বুঝতে হবে যে বাক্যটা perfect tense-এর বাক্য । ( Verb-এর P.P form-এর আগে অবশ্যই একটা to have verb বসে )
• Verb-এর আগে কোনো to have verb বা to be verb না হলে ঐ মূল verb-এর রূপ দেখে বলতে হবে যে তা কোন tense-এর বাক্য । (to be verb-টা আসলে auxiliary verb । )
নিওমগুলো মনে রেখে বলোতো নিচের কোনটা কোন tense-এর বাক্য ।
1. He goes (es বা s যুক্ত হওয়ার কারন মনে আছেতো!)
2. I go .
3. I will go .
4. I am going .
5. He is going . (একই tense কিন্তু am/is/are হওয়ার কারন কী?)
6. They are going .
7. I was going .
8. You were going .
9. He will be going .
10. He will have done the work .
11. I had eaten .
12. I have eaten .
13. I went .
14. I will be going .
কয়েকজন বন্ধু মিলে এগুলো practice করবে কারন তুমি তো জানো practice makes a man perfect
( বলতো এটা কোন tense ? )
-বলো তো tense কয় পকার ?
-(পাঠকের উত্তর) তিন প্রকার -হ্যাঁ মূলোতো তিন পকার ।
ঐ তিন প্রকারেকে আবার চারটা চারটা করে বারটা বানানো হয়েছে ।
অর্থাৎ
* Present indefinite tense
* Present continuous tense
* Present perfect tense
Present perfect continuous tense
* Past indefinite tense
* Past continuous tense
Past perfect tense
Past perfect continuous tense
* Future indefinite tense
* Future continuous tense
Future perfect tense
Future perfect continuous tense
  • Note: * চিহ্নিত tense-গুলো কথ্য ভাষায় সবচেয়ে বেশী ব্যবহৃত হয় । আচ্ছা ! বলোতো আমরা কয় প্রকারের tense আলোচনা করেছি ? মাত্র নয় প্রকারের । তাই না ! কারন বাকি তিন প্রকারের ব্যবহার খুবই কম এবং একটু জটিল , যদিও এখন তোমরা বুঝবে । এখন এগুলো নিয়ে আলোচনা করছি । 
 বাকি ছিল এই tense-গুলো
1. Present perfect continuous tense
2. Past perfect continuous tense
3. Future perfect continuous tense
আচ্ছা ! এখন এগুলোর একেকটা বাক্য লক্ষো করো
1. I have been reading ..........( Present perfect continuous tense)
2. I had been reading.............( Past perfect continuous tense)
3. I will have been reading .......... (Future perfect continuous tense)
প্রথম বাক্যটা লক্ষো করো:
I have been reading যেহেতু continuous তাই verb-এর সাথে -ing যুক্ত হবে । তখন হবে I reading । আবার যেহেতু perfect তাই to have verb বসবে । এখন হবে I have/has/had reading (to have verb = have / has / had) । আবার যেহেতু present tense-এর বাক্য তাই to have verb-এর present রূপ টা বসেছে । এখন বাক্যটা হবে I have reading । এই বাক্যটা যদি সঠিক হয় তাহলে আমাদের পড়া কোয়েকটা নিয়ম ভুল হয়ে যাবে ।
নিওমগুলো হলো:
1. –ing যুক্ত verb-এর আগে to be verb বসে । ( কিন্তু এখানে to be verb নেই )
2. To have verb-এর পরে verb-এর P.P form বসে ।(কিন্তু এখানে –ing form আছে)
এখন আমাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে, বাক্য ঠিক রেখে নিয়ম পরিবর্তন করব । নাকি নিয়ম ঠিক রেখে বাক্য পরিবর্তন করব । আমদের নিয়ম ঠিক রেখে বাক্য পরিবর্তন করতে হবে । তাহলে চলো আমরা নিয়ম অনুযায়ী বাক্যটা পরিবর্তন করি । আমাদের নিয়মটা হলো -ing যুক্ত verb-এর আগে to be verb হয় । (to be verb দ্বারা কি কি বুঝানো হয় তা মনে আচ্ছে তো ! ) । সেই অনুযায়ী বাক্যটা হবে I have am reading, এখানে am ব্যবহার করা কি ঠিক হয়েছে?
- ( পাঠকের উত্তর ) হ্যাঁ, কারন I-এরএর সাথে তো am ব্যবহার হয় ।
- তা ঠিক ,কিন্তু to have verb-এর পর যে verb-এর P.P form বসে (তা মনে আচ্ছে তো ! ) তাহলে বাক্যটা হবে I have been reading । ( have-এর শক্তি বেশি তো তাই, am কে সরিয়ে নিজের নিয়মটাই ঠিক রেখেছে ) ।
দ্বিতীয় বাক্য
দ্বিতীয় বাক্য সম্পর্কে একই কথা (to have verb-এর past রূপ বসেছে যেহেতু এটা past perfect contiuous tense )
তৃতীয় বাক্যটা লক্ষো কর:
“I will have been reading” বাক্যটা কোন tense-এ পড়ে?
- ( পাঠকের উত্তর ) future perfect continuous tense
- বুঝলে কি করে ?
- (পাঠকের উত্তর ) will দেখে বুঝলাম future Have দেখে বুঝলাম perfect -Ing দেখে বুঝলাম continuous
- এখানে been আসার কারনটা এবং to have verb-এর base form, “have”-টা আসার কারনটা মনে আছে তো !
- (পাঠকের উত্তর) হ্যাঁ, মনে আছে !
Will-এর পর verb-এর base form বসে এবং to have verb-এর পর verb-এর P.P form বসে ।
এই তো tense শেষ ।
এই নিয়মগুলো  পরে আলোচনা করলাম কারন এগুলোর ব্যবহার খুবই কম । এগুলো শুরুতে আলোচনা করলে পরে কষ্ট হয়ে যেত ।
আচ্ছা ! আরেকটা জিনিস বলা হলো না, এই তিনটা tense-এর সাথে সবসময় সময়ের উল্লেখ থাকবে (বাংলায় সময় বুঝাতে “যাবত” বা “ধরে” হবে । ‘যাবত” হলে for এবং “হইতে/থেকে/ধরে” হলে since হবে ) এতক্ষন আমরা ইংলিশ থেকে এই tense-গুলো চেনার উপায় জানলাম ।
এখন আমরা বাংলা থেকে এই tense-গুলো চেনার উপায় জানব ।
তার আগে আমাদের আরো কয়েকটা জিনিসের সাথে পরিচয় হতে হবে । আমরা আগেই জেনেছি যে, এই তিন প্রকারের tense-এ সময়ের উল্লেখ থাকে । সময়ের উল্লেখ থাকা মানে perfect-এর লক্ষন । তাহলে এখন আমরা perfect-এর জন্য দুটো symbol বা প্রতিক পেলাম একটা হল “য়” এবং আরেকটা হল “সময়ের উল্লেখ” । এখন present perfect continuous tense-এর একটা বাক্য লক্ষো কর
যেমনঃ “আমি দুই ঘণ্টা যাবত পড়িতেছি”
বাক্যটিতে “দুই ঘণ্টা যাবত” দেখে বুঝতে হবে যে তা perfect
“ত” দেখে বুঝতে হবে যে তা continuous ।
“ছ” দেখে বুঝতে হবে যে তা present ।
একই ভাবে বলোতো “আমি দুই ঘণ্টা যাবত খেলিতে ছিলাম” এটি কোন tense ?
বাক্যটিতে “দুই ঘণ্টা যাবত” দেখে বুঝতে হবে যে তা perfect “ত” দেখে বুঝতে হবে যে তা continuous ।
“ল” দেখে বুঝতে হবে যে তা past ।
তাহলে বাক্যটি হবে past perfect continuous tense-এর বাক্য ।
আবার
“আমি দুই ঘণ্টা যাবত পড়িতে থাকব”।
বাক্যটিতে “দুই ঘণ্টা যাবত” দেখে বুঝতে হবে যে তা perfect ।
“ত” দেখে বুঝতে হবে যে তা continuous ।
“ব” দেখে বুঝতে হবে যে তা future ।
তাহলে বাক্যটি হবে future perfect continuous tense-এর বাক্য ।
এখন যদি কেউ তোমাকে এরকম বাক্য দিয়ে জিজ্ঞেস করে যে “বলতো এটা কোন tense ?”
তখন তুমি এ কৌশল কাজে লাগিয়ে সহজে উত্তর দিতে পারবে । এতক্ষন তো গেল বাক্য থেকে tense বের করার উপায় ।
এখন আমরা আলোচনা করব কিভাবে tense থেকে বাক্য বের করা যায়?
লক্ষ করো
Indefinite tense
*present indefinite-এর বাংলা বাক্য তৈরি করার জন্য , আমাকে চিন্তা করতে হবে “এর প্রতীক কী কী ?” । আমরা জানি present indefinite tense-এর ক্ষত্রে কোনো প্রতীক থাকে না । যেমন “আমি লিখি” । এখানে কোনো প্রতীক নেই । তাই এ বাক্যটি হচ্ছে present indefinite- বাংলা বাক্য । ইংরেজীর জন্য মূল verb-এর present রূপ বসিয়ে দিতে হবে । যেমনঃ I eat
*past-এর প্রতীক “ল” তাই past indefinite tense-এর বাক্যটি হবে “আমি লিখিলাম” । ইংরেজীর জন্য মূল verb-এর past রূপ বসিয়ে দিতে হবে । যেমনঃ I ate
*future-এর প্রতীক “ব” তাই future indefinite tense-এর বাক্যটি হবে “আমি লিখিব” । ইংরেজীর জন্য মূল verb-এর আগে will এবং verb-এর base রূপ বসিয়ে দিতে হবে । যেমনঃ I will eat (will-এর নিয়ম অনুযায়ী verb-এর base রূপ বসেছে )
continuous tense
*Present continuous tense-এর বাংলা বাক্য তৈরি করার জন্য , আমাকে চিন্তা করতে হবে “এর প্রতীক কী কী?” । আমরা জানি continuousএর প্রতীক “ত”এবং present-এর প্রতীক “ছ” অর্থাৎ Present continuous tense-এর প্রতীক “ত,ছ” । যেমন “আমি লিখিতেছি” । তাই এ বক্যটি হচ্ছে Present continuous tense-এর বাংলা বাক্য । ইংরেজীতে “ত”-এর জন্য মূল verb-এর সাথে -ing form এবং “ছ”-এর to be verb-এর present রূপ বসিয়ে দিতে হবে । যেমনঃ I am eating. ( কখন am,কখন is আর কখন are বসাতে হয় তা মনে আছে তো ! )
*past-এর প্রতীক “ল” এবং continuous-এর প্রতীক “ত” অর্থাৎ past continuous tense-এর প্রতীক “ত,ল” । তাই past continuous tense-এর বাক্যটি হবে “আমি লিখিতেছিলাম” । ইংরেজীতে “ত”-এর জন্য মূল verb-এর -ing যুক্ত রূপ এবং “ল”-এর জন্য to be verb-এর past রূপ বসিয়ে দিতে হবে । যেমনঃ I was eating.
*future-এর প্রতীক “ব” এবং continuous-এর প্রতীক “ত” অর্থাৎ future continuous tense-এর প্রতীক “ত,ব” । তাই future continuous tense -এর বাক্যটি হবে “আমি লিখিতে থাকবো” । ইংরেজীতে “ব”-এর জন্য মূল verb-এর আগে will এবং to be verb-এর base form এবং “ত”-এর জন্য ,verb-এর –ing যুক্ত রূপ বসিয়ে দিতে হবে । যেমনঃ I will be eating (will-এর নিয়ম অনুযায়ী verb-এর base রূপ বসেছে এবং ing যুক্ত verb-এর আগে to be verb বসেছে )
perfect tense
*Present perfect tense-এর বাংলা বাক্য তৈরি করার জন্য , আমাকে চিন্তা করতে হবে “এর প্রতীক কী কী ?” । আমরা জানি perfect-এর প্রতীক “য়” এবং present-এর প্রতীক “ছ” অর্থাৎ Present perfect tense-এর প্রতীক “ছ,য়” । যেমন “আমি লিখিইয়াছি” । তাই এ বক্যটি হচ্ছে Present perfect tense-এর বাংলা বাক্য । ইংরেজীতে “য়”-জন্য to have verb এবং “ছ”-এর জন্য to have verb-এর present রূপ বসিয়ে দিতে হবে । (to have verb-এর পরে মূল verb-এর P.P form বসে ) যেমনঃ I have eat.
*past-এর প্রতীক “ল” এবং perfect-এর প্রতীক “য়” অর্থাৎ past perfect tense-এর প্রতীক “য়,ল” । তাই past perfect tense-এর বাক্যটি হবে “আমি লিখিয়া ছিলাম” । ইংরেজীতে “য়”-জন্য to have verb এবং “ল”-এর জন্য to have verb-এর past form বসিয়ে দিতে হবে । (to have verb-এর পরে মূল verb-এর P.P form বসে ) যেমনঃ I had eaten.
*Future-এর প্রতীক “ব” এবং perfect-এর প্রতীক “য়” অর্থাৎ future perfect tense-এর প্রতীক “য়,ব” । তাই future perfect tense -এর বাক্যটি হবে “আমি লিখিইয়া থাকবো” । ইংরেজীতে “ব”-এর জন্য will এবং “য়”-জন্য to have verb-এর base form বসবে । যেমনঃ I will have eaten (will-এর নিয়ম অনুযায়ী to have verb-এর base রূপ বসেছে এবং to have verb-এর নিয়ম অনুযায়ী মূল verb-এর P.P form বসেছে)
perfect continuous tense
*Present perfect continuous tense-এর বাংলা বাক্য তৈরি করার জন্য , আমাকে চিন্তা করতে হবে “এর প্রতীক কী কী?” । আমরা জানি present-এর প্রতীক “ছ” এবং perfect-এর প্রতীক “য়” বা “সময়ের উল্লেখ” (এটাই এখানে উদ্দেশ্য) এবং continuous-এর প্রতীক “ত” অর্থাৎ Present perfect continuous tense-এর প্রতীক “ছ,ত,সময়ের উল্লেখ” । যেমন “আমি দুই ঘণ্টা যাবত লিখিতেছি” । তাই এ বক্যটি হচ্ছে Present perfect continuous tense-এর বাংলা বাক্য । ইংরেজীতে “সময়ের উল্লেখ”-এর জন্য to have verb এবং “ছ”-এর জন্য to have verb-এর present রূপ এবং “ত”-এর জন্য মূল verb-এর ing যুক্ত রূপ বসিয়ে দিতে হবে । যেমনঃ I have been writting for two hours । (to have verb-এর পরে মূল verb-এর P.P form বসে এবং ing যুক্ত verb-এর আগে to be verb বসে )
*Past-এর প্রতীক “ল” এবং perfect-এর প্রতীক “য়” বা “সময়ের উল্লেখ” (এটাই এখানে উদ্দেশ্য) এবং continuous-এর প্রতীক “ত” অর্থাৎ Past perfect continuous tense-এর প্রতীক “ল,ত,সময়ের উল্লেখ” । যেমন “আমি দুই ঘণ্টা যাবত লিখিতে ছিলাম” । তাই এ বক্যটি হচ্ছে Past perfect continuous tense-এর বাংলা বাক্য । ইংরেজীতে “সময়ের উল্লেখ”-এর জন্য to have verb এবং “ল”-এর জন্য to have verb-এর past রূপ এবং “ত”-এর জন্য মূল verb-এর ing যুক্ত রূপ বসিয়ে দিতে হবে । যেমনঃ I had been writing for two hours । (to have verb-এর পরে মূল verb-এর P.P form বসে এবং ing যুক্ত verb-এর আগে to be verb বসে )
*future-এর-এর প্রতীক “ব” এবং perfect-এর প্রতীক “য়” বা “সময়ের উল্লেখ” (এটাই এখানে উদ্দেশ্য) এবং continuous-এর প্রতীক “ত” অর্থাৎ Past perfect continuous tense-এর প্রতীক “ব,ত,সময়ের উল্লেখ” । যেমন “আমি দুই ঘণ্টা যাবত লিখিতে থাকব” । তাই এ বক্যটি হচ্ছে future perfect continuous tense-এর বাংলা বাক্য । ইংরেজীতে “সময়ের উল্লেখ”-এর জন্য to have verb এবং “ব”-এর জন্য will এবং “ত”-এর জন্য মূল verb-এর ing যুক্ত রূপ বসিয়ে দিতে হবে । যেমনঃ I will have been writing for two hours । (will-এর পর verb-এর base form বসে । to have verb-এর পরে মূল verb-এর P.P form এবং ing যুক্ত verb-এর আগে to be verb বসে ) ।
সতর্কতা:
1. বাংলায় perfect চেনার জন্য দুটো জিনিস, “য়” এবং “সময়ের উল্লেখ” । কিন্তু English- একটাই , আর তা হল to have verb ।
2. আমরা shall এবং will নিয়ে মহা বিপদে পড়ে যাই । কখন will ব্যবহার করব আর কখন shall ব্যবহার করব । আমরা যদি আপাতত American নিয়ম অনুসরন করি তাহলে এই সমস্যার সমাধান হয়ে যায় । কারন American-রা সব ক্ষেত্রে will ব্যবহার করে । আর British-রা I-এর সাথে shall এবং you,he,she ইত্যাদি সব ক্ষেত্রে will ব্যবহার করে ।
3. আমরা আগে বলেছি to have verb দেখলেই বুঝবে যে বাক্যটা perfect tense-এর । তাই বলে কি “I have a car” বাক্যটা perfect tense-এর?
- না, অবশ্যই না । এখানে নিয়ম হলো যে , to have verb-এর পর,verb-এর P.P form থাকতে হবে । কিন্তু এখানে তা নেই । সুতরাং এটা perfect না । আসলে কথা হলো, to have verb দেখে perfect বলবে তখন , যখন ঐ to have verb-টা auxiliary verb হিসাবে থাকবে।  এখন প্রশ্ন হল to have verb-টা কখন auxiliary verb এবং কখন auxiliary verb নয় তা কিভাবে বুঝব ? নিয়মটা হল to have verb-টা তখনই auxiliary verb (সাহায্যকারী) হবে, যখন তার পরে একটা মূল verb থাকবে । আর যদি মূল verb না থাকে তাহলে ঐ auxiliary verb-টাই মূল verb হিসাবে থাকে ।
যেমনঃ
I had a car বা
I have a car বা
he has a car
এখানের had/have/has গুলো মূল verb হিসাবে আছে । কারন এখানে to have verb-এর পর মূল verb নেই ।
আচ্ছা! I had gone to school এই বাক্যে কিন্তু to have verb-টা auxiliary verb ।
আবার “Is” সম্পর্কে একই কথা । যেমনঃ This is a car .এখানে is -টা মূল verb । is-এর পর মূল verb থাকলে তা auxiliary verb হতো।  যেমনঃ He is giong (am/is/are/was/wereসম্পর্কে একই কথা । )
4. অতিতে যদি দুটি কাজ হয়ে থাকে এবং কোনটা আগে আর কোনটা পরে তা বুঝানোর প্রয়োজন পড়ে তখন আগে যে কাজটি হয়েছিল তা হবে past perfect tense এবং পরে যে কাজটি হয়ে ছিল তা past indefinite বা simple past tense হবে ।
যেমনঃ I had written the letter before he arrived ("before”-এর before-এ হবে past perfect )
আবার He arrived after I had written the letter (“after”-এর after-এ হবে past perfect)
বাক্য দুটির অর্থ একটু ভিন্ন হলেও উদ্দেশ্য একই । (পার্থক্য শুধু before এবং after-এর ) Future perfect সম্পর্কে একই কথা । তখন future-এ দুটি কাজ ঘটবে । একটা আগে অন্যটা পরে ঘটবে ।
যেমনঃ I will have started before the sun will rise (before-এর before-এ হবে future perfect)
আবার The sun will rise after we will have started (after-এর after-এ হবে future perfect) বাক্য দুটির অর্থ একটু ভিন্ন হলেও উদ্দেশ্য একই ।
এখন আমরা জানবো কি ভাবে এক tense থেকে অন্য tense-এ যেতে হয় ?
*১ I go >I went >I will go
*২I am going> I was going >I will be going
*৩ I have gone >I had gone >I will have gone
*৪ I have been going >I had been going >I will have been going
টিকা :
১ . verb-এর রুপের পরিবর্তনে tense পরিবর্তন হয়েছে ।
২ . to be verb-এর রুপের পরিবর্তনে tense পরিবর্তন হয়েছে ।
৩ /৪ . to have verb-এর রুপের পরিবর্তনে tense পরিবর্তন হয়েছের ।
• Future-এর জন্য will হবে।
                                                                                                            The End..........

আজকে আমরা শিখব কিভাবে ৩ সেকেন্ড এর মধ্যে যেকোনো দুই ডিজিট সংখ্যা এর সাথে ১১ গুণ করা যায়-হ্যাঁ, মাত্র ৩ সেকেন্ড !

আপনি কি ৩ সেকেন্ড এর মধ্যে বলতে পারেন  ৫৩x১১=?
http://www.gonitpathshala.org/wp-content/uploads/2010/10/MATH-12-300x1021.png
এটা অনেক সহজ তাই আপানাদের সময় শুরু হল এখন..১….২…..৩..সময় শেষ।
সঠিক উত্তর হলঃ
http://www.gonitpathshala.org/wp-content/uploads/2010/10/MATH-121-300x771.png
আপনার পাওয়া উত্তর যদি এটাই হয় তাহলে তো খুব ভাল আর যদি এটা নাও হয় চিন্তার কোনো কারন নাই দুই মিনিট পর আপনিও ৩ সেকেন্ড এর মধ্যে যেকোনো দুই ডিজিট সংখ্যার এর সাথে ১১ এর গুণফল বের করতে পারবেন।আমরা যে দুই ডিজিট সংখ্যার সাথে ১১ দিয়ে গুন করব সেটার মাঝে একটা ফাঁকা জায়গা রাখব।এখন ঐ সংখ্যা দুইটার যোগফল ফাঁকা জায়গায় বসাবো।

http://www.gonitpathshala.org/wp-content/uploads/2010/10/math-9-300x801.png

এখানে ৫৩ এর সাথে ১১ গুণ করা হয়েছে।একটু ভাল করে খেয়াল করলে দেখা যাবে ৫+৩=৮ যেটা ঐ ফাঁকা জায়গায় বসে হয়েছে ৫৮৩ এবং এটাই আমাদের কাঙ্খিত উত্তর।
 http://www.gonitpathshala.org/wp-content/uploads/2010/10/MATH-122-300x791.png
আমারা আর একটা দুই ডিজিট এর সংখ্যা নেই “৭২” এবং এটাকে ১১ দিয়ে গুণ করি
http://www.gonitpathshala.org/wp-content/uploads/2010/10/math-91-300x721.png

এখানে ৭+২=৯ অতএব ৭২x১১=৭৯২
http://www.gonitpathshala.org/wp-content/uploads/2010/10/math-4-300x751.png

আশা করি আপনারা সবাই বিষয়টা বুঝতে পেরেছেন। এবার বলুন তো ৭৫x১১=?এখানে ৭+৫=১২ তাহলে  ৭৫x১১=৭১২৫
 http://www.gonitpathshala.org/wp-content/uploads/2010/10/math-41-300x701.png
কি আপনাদের উত্তর কি এটাই এসেছে ? যদি এটাই আসে তাহলে আপনাদের উত্তরটা সঠিক হয় নাই।কারন আমারা আগেই বলেছিলাম দুইটি সংখ্যার মাঝখানে একটা ফাঁকা জায়গা রাখতে হবে কিন্তু এইখানে ৭ আর ৫ যোগ করলে ১২ মানে দুই ডিজিট সংখ্যার মান পাওয়া যায় যা একটি ফাঁকা জায়গায় রাখা সম্ভব না।খুব সহজেই এটা সমাধান করা যায় আমারা ৭+৫=১২ এই ১২ এর ১ ,৭ এর উপরে লিখব তারপর এর যোগফল বের করব নিচের মতো করে তাহলে উত্তর হবে ৮২৫।
http://www.gonitpathshala.org/wp-content/uploads/2010/10/math-42-300x1721.png

এবার শেষ করার আগে আপনাদের কাছে আমার শেষ প্রশ্ন বলুনতো  ৬৩x১১=?
http://www.gonitpathshala.org/wp-content/uploads/2010/10/math-43-300x791.png

এখানে ৬+৩=৯,অতএব ৬৩x১১=৬৯৩
http://www.gonitpathshala.org/wp-content/uploads/2010/10/math-44-300x781.png

আমার মনে হয় এখন থেকে আপনারা ৩ সেকেন্ড এর মধ্যে যেকোনো দুই ডিজিট সংখ্যা এর সাথে ১১ গুণ করতে পারবেন, নাকি কি পারবেন না?মন থেকে বলেন…

রাসায়নিক বিক্রিয়ায় তাপের রূপান্তর


সাধারণ তথ্য :
  • রাসায়নিক পরিবর্তনে পদার্থের অণুসমূহের উপাদান ও অণুর গঠন প্রকৃতির স্থায়ী পরিবর্তন ঘটে।
  • প্রকৃতপক্ষে সব রাসায়নিক পরিবর্তনে তাপ শক্তির পরিবর্তন ঘটে।
  • ভৌত পরিবর্তনের ফলে পদার্থের বাহ্যিক অবস্থার পরিবর্তন ঘটে, এর ফলে নতুন কোন অণুর সৃষ্টি হয় না।

  1. তাপোৎপাদী বিক্রিয়া :
 যে রাসায়নিক পরিবর্তনের ফলে তাপ শক্তি উৎপন্ন হয় এবং বিক্রিয়া অঞ্চলের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়     তাকে তাপোৎপাদী বিক্রিয়া বলে। যেমন-

N2 + 3H2 = 2NH3 + তাপ (92.38 কিলোজুল মোল-1)
2SO2 + O2 = 2SO3 + তাপ (189.12 কিলোজুল মোল-1)
C + O2 = CO2 + তাপ (393.5 কিলোজুল মোল-1)

  1. তাপহারী বিক্রিয়া :
যে রাসায়নিক পরিবর্তনের ফলে তাপ শক্তি শোষিত হয় এবং বিক্রিয়া অঞ্চলের তাপমাত্রা হ্রাস পায় তাকে তাপহারী বিক্রিয়া বলে। যেমন-

N2 + O2 ⇌ 2NO - তাপ (180.75 কিলোজুল মোল-1)
3O2 ⇌ 2O3 – তাপ (284.51 কিলোজুল মোল-1)
C + 2S ⇌ CS2 – তাপ (92.05 কিলোজুল মোল-1)

  • সকল দহন বিক্রিয়া তাপোৎপাদী বিক্রিয়া।
ব্যতিক্রম- N2 + O2 ⇌ 2NO - তাপ (180.75 কিলোজুল মোল-1)
  • সকল প্রশমন বিক্রিয়া তাপোৎপাদী।

  • বিক্রিয়কের অভ্যন্তরীণ শক্তি > উৎপাদের আভ্যন্তরীণ শক্তি → তাপোৎপাদী বিক্রিয়া
  • বিক্রিয়কের অভ্যন্তরীণ শক্তি < উৎপাদের আভ্যন্তরীণ শক্তি → তাপহারী বিক্রিয়া

  • বিক্রিয়কের শক্তি = উৎপাদের শক্তি + নির্গত শক্তি; তাপোৎপাদী বিক্রিয়া
  • বিক্রিয়কের শক্তি + শোষিত শক্তি = উৎপাদের শক্তি; তাপহারী বিক্রিয়া

  • বন্ধন ভাঙনে শোষিত শক্তি > বন্ধন সৃষ্টির সময় বিমুক্ত শক্তি : তাপহারী বিক্রিয়া
  • বন্ধন সৃষ্টির সময় বিমুক্ত শক্তি > বন্ধন ভাঙনে শোষিত শক্তি : তাপোৎপাদী বিক্রিয়া

  • তাপোৎপাদী বিক্রিয়ায়, ∆H = -ve
  • তাপহারী বিক্রিয়ায়, ∆H = +ve
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য :
  • কোন বস্তুতে সঞ্চিত স্থিতিশক্তি ও গতিশক্তির মোট সমষ্টিকে ঐ বস্তুর অভ্যন্তরীণ শক্তি বলে। একে দ্বারা E প্রকাশ করা হয়।
  • এনথালপিকে H দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
H = E + PV (এখানে, P= চাপ, V= আয়তন)
  • জুল ও ক্যালরির পারস্পরিক সম্পর্ক হচ্ছে- 1 Cal = 4.184 Joule
  • নাইট্রোজেন ও হাইড্রোজেন হতে অ্যামোনিয়া উৎপাদনের ক্ষেত্রে 400°-500°C তাপমাত্রা ব্যবহৃত হয়।


  • প্রমাণ অবস্থায় যে কোন মৌলের সংগঠন তাপ শূণ্য।
  • প্রমাণ অবস্থায় সকল মৌল ও মৌলিক গ্যাসের অভ্যন্তরীণ শক্তি শূণ্য।
  • প্রমাণ বিক্রিয়া তাপের ক্ষেত্রে প্রমাণ অবস্থা বলা হয় 25°C তাপমাত্রা এবং বায়মণ্ডলীয় চাপকে।
  • স্থির আয়তনে বিক্রিয়া তাপ, Qv= ∆H
  • স্থির চাপে বিক্রিয়া তাপ, Qp= Qv+∆nRT
  • হেসের তাপ সমষ্টিকরণ সূত্রের গাণিতিক রূপ :
∆H1= ∆H2+∆H3
এখানে ∆H= শক্তির পরিবর্তন
  • ∆H<0, বিক্রিয়া স্বতঃস্ফূর্তভাবে ঘটবে।
  • ∆G<0, বিক্রিয়া স্বতঃস্ফূর্তভাবে ঘটবে।
  • ∆H>0, বিক্রিয়া স্বতঃস্ফূর্তভাবে ঘটবে। তবে ব্যতিক্রম আছে।
  • ∆G >0বিক্রিয়া স্বতঃস্ফূর্তভাবে ঘটবে না।
  • দ্রবণ তাপে দ্রবের পরিমাণ ১ মোল এবং দ্রাবকের পরিমাণ তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি হতে হয়।
  • কার্বনের প্রমাণ দহন তাপ = 787 কিলোজুল
  • তীব্র এসিড ও তীব্র ক্ষারের প্রশমন তারে মান 57.32 কিলোজুল
  • স্পর্শ প্রণালীতে H2SO4 প্রস্তুতির সময় 175.7 কিলোজুল তাপ উৎপন্ন হয়।



25°C তাপমাত্রায় তীব্র এসিড ও তীব্র ক্ষারকের প্রশমন তাপ, ∆H
এসিড
ক্ষারক
প্রশমন তাপ, ∆H (kj)
HCl
NaOH
-57.34
H2SO4
NaOH
-57.44
HNO3
NaOH
-57.35
HCl
KOH
-57.43

গড় বন্ধন এনথালপি
বন্ধন
kj/mol
H-H
435.5
H-Cl
432
C-H
415
Cl-Cl
243
C-C
344
H-F
563
H-Br
366
H-I
299
O-H
463
C-Cl
328

কতিপয় সংজ্ঞা :
  1. গঠন তাপ : প্রমাণ অবস্থায় কোন যৌগের উপাদান মৌলসমূহ থেকে এর এক মোল উৎপাদনকালে এনথালপি এর যে পরিবর্তন ঘটে তাকে যৌগটির গঠন তাপ বা গঠন এনথালপি বলে। 25°C তাপমাত্রায় ও 1 atm চাপে গঠন এনথালপিকে ∆H°f দ্বারা প্রকাশ করা হয়।

  1. দহন তাপ : নির্দিষ্ট তাপমাত্রা ও 1 atm চাপে 1 মোল কোন মৌলিক বা যৌগিক পদার্থকে অক্সিজেনে সম্পূর্ণরূপে দহন করলে এনথালপির যে পরিবর্তন ঘটে, তাকে দহন তাপ বা দহন এনথালপি বলে। প্রমাণ অবস্থায় কোন পদার্থের এক মোলকে অক্সিজেনে সম্পূর্ণরূপে দহন করলে এনথালপির যে পরিবর্তন ঘটে তাকেই ঐ পদার্থের দহন তাপ বা প্রমাণ দহন এনথালপি বলে। একে ∆H°C দ্বারা প্রকাশ করা হয়।

  1. দ্রবণ তাপ : একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় যথেষ্ট পরিমাণ দ্রাবকে এক মোল দ্রবকে দ্রবীভূত করে যদি দ্রবণ প্রস্তুত করা হয় এবং তাতে যদি আরো দ্রাবক যোগ করেও তাপীয় অবস্থায় কোন পরিবর্তন ঘটানো না যায় তবে ঐ দ্রবণ প্রস্তুত করতে তাপের যে পরিবর্তন ঘটে তাকে ঐ দ্রবের দ্রবণ তাপ বলে।

  1. প্রশমন তাপ : 25°C তাপমাত্রায় এসিড প্রদত্ত 1 mol H+ কে ক্ষারকের লঘু দ্রবণ দ্বারা প্রশমিত করে 1 mol পানির উৎপন্ন হওয়ার কালে যে পরিমাণ তাপ উৎপন্ন হয় তাকে প্রশমন তাপ বা প্রশমন এনথালপি বলে। সকল তীব্র এসিড ও তীব্র ক্ষারকের প্রমশন তাপের মান সমান এবং তা -57.34 kj।

  1. দ্বি-বিযোজন বিক্রিয়া :

নোট : এই অধ্যায়ের তাপোৎপাদী ও তাপাহারী বিক্রিয়ার উদাহরণ এবং উৎপন্ন তাপ বা শোষিত তাপের মানগুলো বেশি গুরুত্বপূর্ণ । অনেক সময় উত্তর যাচাই করার জন্য সংজ্ঞাগুলোর সাহায্যের দরকার হয় ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিগত বছরের প্রশ্ন :

২০০৮-০৯
একটি দানাদার যৌগ। এর পানিতে দ্রবীভূত হবার পর্যায় ∆H = -50kj ও সংশ্লিষ্ট এনথালপি ∆H2= +10kj । তাহলে, যৌগটির পানি যোজন এনথালপি,
∆H = ∆H1 + ∆H2
∆H1= ∆H - ∆H2
   = -50 – 10
   = -60 kj
  • 10 g পানি 4°C থেকে 14°C তাপমাত্রায় উন্নীত করতে প্রয়োজন- 100 Cal তাপ
২০০৩-০৪
  • বায়ুর অনুপস্থিতিতে উচ্চমাত্রায় (600°C) কাঠকে দহন করলে পাওয়া যাবে- কোক
১৯৯৯-২০০০
  • দ্বি-বিযোজন বিক্রিয়া- AgNO3 + NaCl ⇒ AgCl + NaNO3
  • দ্রবণ তাপ- দ্রবণ প্রস্তুতকালে উৎপন্ন বা শোষিত তাপ
১৯৯৮-১৯৯৯
  • তাপহারী বিক্রিয়া- N2 + O2 ⇒ 2NO
১৯৯৭-১৯৯৮
  • দ্বি-বিযোজন বিক্রিয়া- AgNO3 + NaCl ⇒ NaNO3 + AgCl

  1. অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের বিগত বছরের প্রশ্ন :
  • কোন বন্ধনটি সবচেয়ে শক্তিশালী- N≡N (N-H, C≡C, C═O)
  • প্রমাণ অবস্থায় সকল মৌলের সংগঠন তাপ- 0

পরিমিতির অঙ্কগুলো এক নিমিষে সল্ভ করার ট্রিকস ! পরিমিতি সম্পর্কে একটি মেগা পোস্ট, না পড়লে অনেক কিছুই মিস করবেন ।

পরিমিতি জিনিসটা অনেকের কাছেই খুব কঠিন । এত্ত এত্ত সূত্র মনে রাখতে গিয়ে তো প্রায় সবারই অবস্থা খারাপ । কিন্তু একটু টেকনিক্যালি পরিমিতি বুঝতে পারলে, এটা কোন ব্যাপারই না ! তখন পরিমিতির অঙ্কগুলো মনে হবে গেম খেলার মত :p

যাই হোক, কথা না বাড়িয়ে আলোচনা শুরু করি ...
https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhaqD2nvUyV2VKzXeIdb_wb3Pd0lvwawta2Lju_pSl_3Sfn9mctVuf0rP6kiVT7R_ETZSSDKZRJln20NtqHKa4YvOu5rUqudUPZ569ztezFwQX81wZJFcCKtcV2T1ZCth0UdpZsL4ggi2Y/s1600/men1.jpg 

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhXmZ8JtaLbhAG1T4chBiPUNcIOOEM1ll_Le1cYpDCanCFUkugZCnj63vSTaagA8UxUoxyxmBfsgIpwemls9eaqrZMLm10kDC88fRga-q0ZI2dJkCATnZpPTtQH99E6UOb4cdnQWuPAYaw/s1600/men2.jpg

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhWSSCP4AJtonZan3kUSfKAFR2_y0C-Y81bdf-hTx-dUHFRjNhN17xpmrHonDwSVcOpqVr_1fs2UNlFHJR3PWKO7L9FivxVdOTTEu49qqdC1woAvXJOMN3P0ng5cwUB70VOL_YgNDFfP-A/s1600/men3.jpg 

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgSqAxZpIu4naVv2gyNQqeD6koFZb6heBYCb5rbnPgUmrTw-HBKkpnt_7fufxs_OFMjQqPIEo-y_cAdJPuD2GSyZSTUKvf-Y85GZuHdbQmCDw4HP66pasBFPcr0AbJzRN7TnqdcNGz22Is/s1600/men4.jpg

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgQAZ2edzuYuBqldmS-YyGZMK9wRgvWbTqvMrEuejdhW-_fNz9Y8vMvUJffXF6Q6qQ5WqAtFC_PcEUX1Ki93ZTPTFV3mybrXfG62lj2TI9XI8qhpdQBOg4Bfs2dC7CF_nMPCoKTbR5xGHg/s1600/men5.jpg 

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjeQR5PQvYzJv4fnc9RDQS9xQZoL7Wf9VbMFwxqlSpKb94cw6-4EVOajZjGtDl1fIzkUyhwpbIwFdvwOg5hcA22UvP3OQquNpxjf19-OM1-V0J7LjQLMcPoA4f17tI4q6Lzw-8SvJNglck/s1600/men6.jpg

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgwNayOC1CB0gNPLLp7InN36BP_ieMY-hyJJSAY6tLjqnG3dam7OVx3jckaDO04nnCuQrSGOwkg0YXV2PuAVyr_l7c4h8LkQTYdvR9yNswVA1kz9Ti2xLNvuKi2_PmUMcqdeRsvaavVq-8/s1600/men7.jpg 

এবার আসা যা প্র্যাকটিস অংশে :) 

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjx_LzP9qj2bNQTg0Job7fuVHbTIequS_4UTPV18uhobG26s4JchrbGZaIPye_Ko9y6fBrkM1ul_3OvZ9XZ8x-dCiP_hk42Q4wxOrnzjq1q6Swi5cTM5e7_gLhXdjlVx6tkmUn63k92ZdQ/s1600/Men+ex1.jpg

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg1Y7oKXs1yG0Jxurrm7DVnywvB2huUjR3ViwhzvYemQlVLmsFXz8RSqvPeyu2sC4iTzvF6J9m2tNunoNm19kE8w9NtBdDlGCCMwwSMfHE7Le-ymccdU-YLTOoX79C0pZN8ltUsWOnugXI/s1600/men+ex2.jpg 

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEggFul6hBlGXNTwCURLrMQvE6oVy22IzPVuqLMPMf2EOmxitcUsxvAEc1oqitWZRemXjvK93-560N3RF5afayIcjeSj3Mx8hUjLTxSi9Qb4te9oKuIVc76oadkB77wIUriT5mIlKdYHQaE/s1600/Men+ex3.jpg

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj03FW5zTaiwE_Pb5xowDv2BIjgh7ejB0dXPlE1Hov19rkg9f6-GRVIXzFIreUHsZ-2Qy5kB8xVirX3RTEY5_Of-o_VhQAwrM1hu-RXMgMyH_7SVEt4PZeraoFVCeHLezcrHePcTCxb7gw/s1600/Men+ex4.jpg 

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhVMCy-FIIiPX5rB6snwaGViWGhIQiDm0A-bvlH4JF3EvEu84FmCTS7b5C7V5tRx3jHOxCPahUv07DWNBtOdX9iktmFCdVrsQvI72dN72MFKmBsE_nG0mtLole_DE7FLaqRXvXeJciVQXo/s1600/Men+ex5.jpg

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjVcL1RYqZSFRaThkLhrbFuNcd-FuDWZPLCLOrrqqVhEacQHO0Zex0UAxrsD-cnIZAZ7BO2aMGoRA532j83LZfO_P0mYNIXw6jKQ3jd2UTxRcjz4zQDfUFkMOYFQoOdDHkvTY1jSwBwh_c/s1600/Men+ex6.jpg 

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiUjrOA808NbIJ6QZgG3Sjar4kOY5MpGTwDu6I9vIkI75pglxf9_YS-KMj4E7hZ3bjk2s9cENfXuySgvywisOe7hoSl-hIAcI8OaV9cG5vOQxMQ1kUpwj2-SUl3lwcwiHcyG_YfXADZdJs/s1600/Men+ex7.jpg

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEirhg2Dq36-pwfhroPpbr_j1_ukZqpqQMbJUumxeTZfKqnkLr2LrI95Miue3qdK4q5Yg9uHka8IXBxBQN3-ns7MrkCpGXA5DZdz2lRMEeaYPD0YmG5dsTvpVKEpZSXv25Gm5CvMdcgVJcw/s1600/Men+ex8.jpg 

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhb1MQkX2cKyrsZyktQthYjNFw2amDdf0Xs4ij0t3sJTwIX_pYs-BQcA22vnyjTCn9hhU9LN4dhG-1YxmbnRfcqPw9CueUCeZIZ95mcVUM1hsdoRl9TVAn8q1d7-OWedEXY2zkQZv1W__E/s1600/Men+ex15+extra.jpg

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg8DkX2PAGitFLwtQL82yE5iH00FZXG1Tpp_qVFjfQnBuEMwFfQCLXymQtSwnjOC449l5B8UjcyzpvbM7u2z5f_UlIBHNuk4_VWyrEADagkEEV8Y0X1GYgpyDycJBkbTxZD0fwGNI7ewhU/s1600/Men+ex9.jpg 

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgsVeVfko6mzpt5w69y3WJKOd0Ny5pThZDhUfpu27iyk0vPkzFmQwvOlCX6MgpnbLQZ8-QLIDvUlE12oNzjsrzOpA4Ey2qpDMedFuI9zUgQaJSb-6yRAtEF6cIMI4EWxSVyyPptNXnJyB0/s1600/Men+ex11.jpg

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgtfeiED8hoKwXHfTtdcWXMMBw2O-2TK92pQMHXuSvGREhoxRf0cwDY6Fyy6AGo6YcEStRzsOaq3SgHvU6Dj-NG154gUG_4nNFJzcVkdjgmB7PsHF2QH0gDdDrU7-AvDQgnLBo62ip2dE0/s1600/Men+ex12.jpg 

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgxxu8xC1FpzKewr0iSYF9V5MpU0B5zgcdeTYsIabdxL85GvWRPVghqn3ZNxxIErICJ5SvGunRBBZfCvxWtWNWYx7Dxe1rLwwdKmaBgI_hBCyJUlEn52gbZLHC9mrXp8_jZsm4fuaRQGa0/s1600/Men+ex13.jpg

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhUmRwG9gQrW5buyNwHUAF1v7Y5rLkk13zQN7yZ1nrGf_c-PqdEhDohGSQfb9WjAZHK2n1EAV_-Yaxitqd_Dhp-mciE46J9wdEh4I0G5KPXybe1XuaNP10GmgLoXxcQ3TuXKydkBwIrnCg/s1600/Men+ex14.jpg 


এখানেই শেষ করছি । ধন্যবাদ সবাইকে ... 

রসায়নের গুরুত্বপূর্ণ একটা অধ্যায়-রাসায়নিক গননা


 

গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও সংজ্ঞা:
  • যৌগের যে কোন মৌলের শতকরা পরিমাণ =
  • 1 amn = 1.66056×10-24g
  • স্থূল সংকেত যৌগের অণুতে বিদ্যমান বিভিন্ন মৌলের পরমাণু সংখ্যার ক্ষুদ্রতম অনুপাত প্রকাশ করে
  • আণবিক সংকেত = n× স্থূল সংকেত
  • অ্যাভোগ্যাড্রোর সংখ্যা, N = 6.023×1023

  • মোল ভগ্নাংশ : দ্রবণের কোন উপাদানের মোল সংখ্যা ও দ্রবণে বিদ্যমান সব উপাদানের মোল সংখ্যার যোগফলের অনুপাতকে সে উপাদানের মোল ভগ্নাংশ বলা হয়

  • স্থূল সংকেত : কোন যৌগের অণুতে কোন কোন মৌল আছে এবং সে সব মৌলের পরমাণুসমূহের সংখ্যা কি ক্ষুদ্রতম পূর্ণসংখ্যার অনুপাতে আছে, তার সংক্ষিপ্ত প্রকাশকে ঐ যৌগের স্থূল সংকেত বলে

  • আণবিক সংকেত : কোন যৌগের অণুতে কোন কোন মৌল আছে এবং প্রতিটি মৌলের পরমাণুসমূহের প্রকৃত সংখ্যা কত তার সংক্ষিপ্ত প্রকাশকে ঐ যৌগের আণবিক সংকেত বলে

  • মোল : কোন যৌগের আণবিক ভরকে গ্রামে প্রকাশ করলে যে পরিমাণ পাওয়া যায় সে পরিমাণকে তার এক মোল বলে

  • গ্রাম পারমাণবিক ভর : কোন মৌলের পারমাণবিক ভরকে গ্রামে প্রকাশ করলে যে পরিমাণ পাওয়া যায়, সে পরিমাণকে তার এক গ্রাম-পারমাণবিক ভর বলা হয়; আধুনিক নিয়মে একেও এক মোল পরমাণু বলা হয়

  • অ্যাভোগ্যাড্রো সংখ্যা : কোন বস্তুর এক মোল পরিমাণে যত সংখ্যক অণু থাকে, সেই সংখ্যাকে অ্যাভোগ্যাড্রো সংখ্যা বলে। একে দ্বারা প্রকাশ করা হয়। এর মান হচ্ছে 6.023×1023

  • মোলার দ্রবণ : কোন দ্রবণের প্রতি লিটারে দ্রব দ্রবীভূত থাকলে তাকে মোলার দ্রবণ বলে

  • মোলারিটি দ্রবণ : কোন দ্রবণের প্রতি লিটারে দ্রবীভূত দ্রবের মোল সংখ্যাকে ঐ দ্রবণের মোলারিটি বলে

  • মোলালিটি : প্রতি দ্রাবকে দ্রবীভূত দ্রবের মোল সংখ্যাকে দ্রবণের মোলালিটি বলে

  • টাইট্রেশন বা অনুমাপন : উপযুক্ত নির্দেশকের উপস্থিতিতে একটি নির্দিষ্ট আয়তনের কোন পরীক্ষাধীন দ্রবণের সাথে একটি প্রমাণ দ্রবণের মাত্রিক বিক্রিয়া সংঘটিত করে প্রমাণ দ্রবণের তুল্য আয়তন নির্ণয়ের মাধ্যমে পরীক্ষাধীন দ্রবণের ঘনমাত্রা নির্ণয়ের পদ্ধতিকে টাইট্রেশন বা অনুমাপন বলে

  • দ্রবণের মোলারিটি এবং নরমালিটি তাপমাত্রা দ্বারা প্রভাবিত হয় কিন্তু মোলারিটি ক্ষেত্রে তাপমাত্রার কোন প্রভাব নেই
  • অম্ল ক্ষারক প্রশমন বিক্রিয়ায় সমান আয়তনে এক ক্ষারকীয় অম্লের 1.0 মোলার ও এক অম্লীয় ক্ষারকের 1.0 মোলার দ্রবণ সম্পূর্ণরূপে প্রকাশিত হয়

প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ :
১. বিশুদ্ধ অবস্থায় নির্দিষ্ট সংযুক্তিতে পাওয়া যায়
২. নির্দিষ্ট পরিমাণ ওজন করে প্রমাণ দ্রবণ প্রস্তুত করা যায়
৩. পানিত্যাগী, পানিগ্রাহী ও পানিগ্রাসী নয়
৪. দ্রবণের মাত্রা অনেকদিন পর্যন্ত অপরিবর্তিত থাকে
৫. বায়ুর জলীয় বাষ্প ও জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হয় না
উদাহরণ- অনার্দ্র সোডিয়াম কার্বনেট (Na2CO3), K2Cr2O7, আর্দ্র অক্সালিক এসিড (H7C7O4.2H2O), সোডিয়াম অক্সালেট, সাকসিনিক এসিড

সেকেন্ডারি স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ :
১. এদের বিশুদ্ধ অবস্থায় ও নির্দিষ্ট সংযুক্তিতে পাওয়া যায় না
২. কোনটি পানিগ্রাহী বা পানিত্যাগী
৩. গ্যাস শোষণ করে
৪. জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হয়
৫. রাসায়নিক নিক্তিতে সঠিক ওজন নিয়ে প্রমাণ দ্রবণ প্রস্তুত করা সম্ভব নয়
৬. এদের দ্রবণের মাত্রা পরিবর্তিত হয়
উদাহরণ- H2SO4, NaOH, KOH, Na2S2O3, KMnO4, HCl

অ্যাভোগ্যাড্রো সংখ্যা ও মোলার আয়তনের গুরুত্ব :
1 মোল অণু = 1 গ্রাম আণবিক ভর = 22.4 dm3 (N.T.P তে) = 6.023×1023 টি অণু
1 টি অণুর ভর =  gm
1 গ্রাম গ্যাসে অণুর সংখ্যা =  টি
1 গ্রাম গ্যাসের N.T.Pতে আয়তন =  dm3
1 টি অণুর N.T.Pতে আয়তন =  dm3
N.T.Pতে dm3 গ্যাসের অণুর সংখ্যা =  টি
মৌলের একটি পরমাণুর ভর =  gm

ঘনমাত্রার মান অনুসারে দ্রবণের বিভিন্ন নাম হয়। যেমন-
1 dm3 দ্রবণে দ্রবীভূত
দ্রবের পরিমাণ (মোল)
দ্রবণের ঘনমাত্রা
দ্রবণের নাম
1.0
1.0M
মোলার দ্রবণ
0.5
0.5M বা M/2
সেমি মোলার দ্রবণ
0.1
0.1M বা M/10
ডেসি মোলার দ্রবণ
0.01
0.01 বা M/100
সেন্টি মোলার দ্রবণ


মোলারিটি নির্ণয়ের সূত্র :
aMBVB = bMAVA
VA = এসিডের আয়তন
MA = এসিডের মোলারিটি
VB = ক্ষারের আয়তন
MB = ক্ষারের মোলারিটি
b = ক্ষারের সহগ
a = এসিডের সহগ
যখন এসিড ও ক্ষার উল্লেখ থাকবে না বা যে কোন একটি উল্লেখ থাকবে, তখন সূত্রটি হবে-
V1S1 = V2S2

  • প্রশমন বিক্রিয়ায় এসিড ও ক্ষারের সমতুল্য পরিমাণে বিক্রিয়া করে
  • 5% NaOH দ্রবণ একটি প্রমাণ দ্রবণ
  • শক্তিশালী এসিড ও শক্তিশালী ক্ষারের টাইট্রেশন যে কোন নির্দেশক ব্যবহার করা যায়
  • শক্তিশালী এসিড ও দুর্বল ক্ষারের টাইট্রেশনে মিথাইল অরেঞ্জ উত্তম নির্দেশক
  • দুর্বল এসিড ও শক্তিশালী ক্ষারের টাইট্রেশনে উত্তম নির্দেশক ফেনলফথ্যালিন
  • প্রমাণ দ্রবণকে যে অজ্ঞাত ঘনমাত্রার দ্রবণের মধ্যে যোগ করা হয় তাকে ট্রাইট্রেট বলে
  • রক্ত একটি বাফার দ্রবণ এবং এটিতে মূল বাফার HCO3 । এছাড়াও PO43- ব্যবহৃত হয়


কিছু মৌলের পারমাণবিক ভর : (গাণিতিক সমস্যা সমাধানের জন্য পারমাণবিক ভর ।অবশ্যই মুখস্ত রাখতে হবে ।)


মৌল
পারমাণবিক ভর
হাইড্রোজেন
1H
1
কার্বন
6C
12
নাইট্রোজেন
7N
14
অক্সিজেন
8O
16
ফ্লোরিন
9F
19
সোডিয়াম
11Na
23
ম্যাগনেসিয়াম
12Mg
24
অ্যালুমিনিয়াম
13Al
27
সিলিকন
14Si
28
ফসফরাস
15P
31
সালফার
16S
32
ক্লোরিন
17Cl
35.5
পটাশিয়াম
19K
39.1
ক্যালসিয়াম
20Ca
40
ক্রোমিয়াম
24Cr
52
ম্যাঙ্গানিজ
25Mn
55
আয়রন
26Fe
55.85
নিকেল
28Ni
58.69
কপার
29Cu
63.5
জিংক
30Zn
65.38
সিলভার
47Ag
107.88
মার্কারি
80Hg
200
গোল্ড
79Au
197

কিছু প্রয়োজনীয় সূত্র :
এসিডের তুল্য ভর =
ক্ষারের তুল্য ভর =

লবণের তুল্য ভর =

প্রতি লিটার দ্রবের গ্রাম হিসেবে ভর = নরমালিটি × দ্রবের তুল্য ভর
1cm3 = 1ml = 1
1000cm3 = 1dm3 = 1L
1000dm3 = 1m3


সংখ্যা বিষয়ক কিছু তথ্য :
40cm3 (M/2) H2SO4 ≡ 20cm3 1(M)H2SO4
35cm3 2(M)H2SO4 ≡ 70cm3 1(M)H2SO4
60cm3 (M/10)NaOH ≡ 6cm3 1(M) NaOH
700ml 0.7(M)HCl ≡ 490ml 1(M) HCl

সমাস কি ? সাথে থাকছে বোর্ড বইয়ে ব্যবহৃত গুরুত্তপূর্ণ সমাসের ছক |


সমাস: সমাস শব্দের অর্থ মিলন। অর্থ সম্বন্ধ আছে এমন একাধিক শব্দের মিলিত হয়ে একটি নতুন শব্দ তৈরির ব্যাকরণ সম্মত প্রক্রিয়াকেই বলা হয় সমাস। মূলত, সমাসে একটি বাক্যাংশ একটি শব্দে পরিণত হয়। সমাসের রীতি বাংলায় এসেছে সংস্কৃত ভাষা থেকে।

বাক্যে শব্দের ব্যবহার কমানোর উদ্দেশ্যে সমাস ব্যবহার করা হয়।

উল্লেখ্য, সমাস অর্থ সম্বন্ধপূর্ণ একাধিক শব্দের মিলন। আর সন্ধি পাশাপাশি অবস্থিত দুইটি ধ্বনির মিলন।

সমাসের জন্য কয়েকটি সংজ্ঞা/ টার্মস জানা খুবই জরুরি। এগুলো হলো-

ব্যাসবাক্য: যে বাক্যাংশ থেকে সমাসের মাধ্যমে নতুন শব্দ তৈরি হয়, তাকে বলা হয় ব্যাসবাক্য। একে সমাসবাক্য বা বিগ্রহবাক্যও বলা হয়।

সমস্ত পদ: ব্যাসবাক্য থেকে সমাসের মাধ্যমে যে নতুন শব্দ তৈরি হয়, তাকে বলা হয় সমস্ত পদ।

সমস্যমান পদ: ব্যাসবাক্যের যে সব শব্দ সমস্ত পদে অন্তর্গত থাকে, সমস্ত পদের সেই সব শব্দকে সমস্যমান পদ বলে।

পূর্বপদ : সমস্ত পদের প্রথম অংশ/ শব্দকে পূর্বপদ বলে। অর্থাৎ, সমস্ত পদের প্রথম সমস্যমান পদই পূর্বপদ।

পরপদ/ উত্তরপদ: সমস্ত পদের শেষ অংশ/ শব্দকে পরপদ/ উত্তরপদ বলে। অর্থাৎ, সমস্ত পদের শেষ সমস্যমান পদই পরপদ।

যেমন, সিংহ চিহ্নিত আসন = সিংহাসন
এখানে ব্যাসবাক্য হলো- ‘সিংহ চিহ্নিত আসন’। আর সমস্ত পদ হলো ‘সিংহাসন’। সমস্যমান পদ হলো ‘সিংহ’ আর ‘আসন’। এদের মধ্যে ‘সিংহ’ পূর্বপদ, আর ‘আসন’ পরপদ।

আবার, আমিষের অভাব = নিরামিষ
এখানে, পূর্বপদ ‘নিঃ’ বা অভাব। আর পরপদ হলো ‘আমিষ’।
উলেলখ্য, একই সমস্ত পদ কয়েকভাবে ভেঙে কয়েকটি ব্যাসবাক্য তৈরি করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে সঠিক ব্যাসবাক্যও কয়েকটি হতে পারে। সেক্ষেত্রে ব্যাসবাক্য অনুযায়ী সেটি কোন সমাস তা নির্ণয় করতে হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে, ব্যাসবাক্যের সঙ্গে সমস্ত পদের অর্থসঙ্গতি যেন ঠিক থাকে। যেমন, ‘বিপদে আপন্ন = বিপদাপন্ন’, এই সমাসটি এভাবে ভাঙলে তা ভুল হবে। এটা করতে হবে ‘বিপদকে আপন্ন = বিপদাপন্ন’।

প্রকারভেদ: সমাস প্রধানত ৬ প্রকার- দ্বন্দ্ব, কর্মধারয়, তৎপুরুষ, বহুব্রীহি, দ্বিগু ও অব্যয়ীভাব।

তবে অনেকেই দ্বিগু সমাসকে কর্মধারয় সমাসের অন্তর্ভূক্ত করে থাকেন। আবার অনেকে কর্মধারয় সমাসকে তৎপুরুষ সমাসের অন্তর্ভূক্ত করে থাকেন। সমস্যমান পদের অর্থ প্রাধান্য বিবেচনা করে তারা এই মত দিয়ে থাকেন। সমস্যমান পদ বা পূর্বপদ-পরপদের অর্থ প্রাধান্য বিবেচনা করলে মূলত সমাস ৪ প্রকার- দ্বন্দ্ব, তৎপুরুষ, বহুব্রীহি ও অব্যয়ীভাব

এছাড়াও কিছু অপ্রধান সমাসও রয়েছে। যেমন- প্রাদি, নিত্য, অলুক, প্রভৃতি।

অর্থ প্রাধান্যের ভিত্তিতে শ্রেণীবিভাগ :

পূর্বপদের অর্থ প্রাধান্য
পরপদের অর্থ প্রাধান্য
সমাস
আছে
আছে
দ্বন্দ্ব
নেই
আছে
কর্মধারয়, তৎপুরুষ, দ্বিগু
আছে
নেই
অব্যয়ীভাব
নেই
নেই
বহুব্রীহি

নিচে বিভিন্ন সমাসের বর্ণনা দেয়া হলো।

দ্বন্দ্ব সমাস

যে সমাসে পূর্বপদ ও পরপদ- উভয়েরই অর্থের প্রাধান্য থাকে, তাকে দ্বন্দ্ব সমাস বলে। এই সমাসে ব্যাসবাক্যে পূর্বপদ ও পরপদের সম্বন্ধ স্থাপনে ও, এবং, আর- এই তিনটি অব্যয় ব্যবহৃত হয়।

যেমন- মা ও বাপ = মা-বাপ। এখানে পূর্বপদ ‘মা’ ও পরপদ ‘বাপ’। ব্যাসবাক্যে ‘মা’ ও ‘বাপ’ দুইজনকেই সমান প্রাধান্য দেয়া হয়েছে, এবং দুজনকেই বোঝানো হয়েছে। অর্থাৎ, পূর্বপদ ও পরপদ, উভয়েরই অর্থের প্রাধান্য রক্ষিত হয়েছে। তাই এটি দ্বন্দ্ব সমাস।

কর্মধারয় সমাস

কর্মধারয় সমাসে পরপদের অর্থ প্রাধান্য পায়। মূলত, এই সমাসে বিশেষণ বা বিশেষণ ভাবাপন্ন পদ পূর্বপদ ও বিশেষ্য বা বিশেষ্য ভাবাপন্ন পদ পরপদ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। আর ব্যাসবাক্যটিতে ঐ বিশেষ্য বা বিশেষ্য ভাবাপন্ন পদটি সম্পর্কে কিছু বলা হয়। অর্থাৎ পরপদের অর্থ প্রাধান্য পায়।

যেমন- নীল যে পদ্ম = নীলপদ্ম। এখানে, পূর্বপদ ‘নীল’ বিশেষণ ও পরপদ ‘পদ্ম’ বিশেষ্য। ব্যাসবাক্যে ‘পদ্ম’ সম্পর্কে বলা হয়েছে পদ্মটি ‘নীল’ রঙের। অর্থাৎ, ‘পদ্ম’ বা পরপদের অর্থই এখানে প্রধান, পরপদ ছাড়া পূর্বপদের কোন প্রয়োজনীয়তা নেই। তাই এটি কর্মধারয় সমাস।

কর্মধারয় সমাসের কয়েকটি বিশেষ নিয়ম-

  • দুইটি বিশেষণ একই বিশেষ্য বোঝালে সেটি কর্মধারয় সমাস হয়। যেমন, যে চালাক সেই চতুর = চালাক-চতুর। এখানে পরবর্তী বিশেষ্যটি অপেক্ষাকৃত বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে বলে এটি দ্বন্দ্ব সমাস হবে না।
  • দুইটি বিশেষ্য একই ব্যক্তি বা বস্তুকে বোঝালে সেটিও কর্মধারয় সমাস হয়। যেমন, যিনি জজ তিনি সাহেব = জজসাহেব। একই কারণে এটি দ্বন্দ্ব না কর্মধারয় হবে।
  • কার্যে পরপম্পরা বোঝাতে দুটি কৃদন্ত বিশেষণ বা ক্রিয়াবাচক বিশেষণ পদেও কর্মধারয় সমাস হয়। যেমন, আগে ধোয়া পরে মোছা = ধোয়ামোছা। এখানে ‘মোছা’ কাজটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
  • পূর্বপদে স্ত্রীবাচক বিশেষণ থাকলে তা পুরুষবাচক হয়ে যাবে। যেমন, সুন্দরী যে লতা = সুন্দরলতা
  • বিশেষণবাচক মহান বা মহৎ শব্দ পূর্বপদ হলে মহা হয়। মহৎ যে জ্ঞান = মহাজ্ঞান
  • পূর্বপদে ‘কু’ বিশেষণ থাকলে এবং পরপদের প্রথমে স্বরধ্বনি থাকলে ‘কু’, ‘কৎ’ হয়। যেমন, কু যে অর্থ = কদর্থ।
  • পরপদে ‘রাজা’ থাকলে ‘রাজ’ হয়। যেমন, মহান যে রাজা = মহারাজ।
  • বিশেষণ ও বিশেষ্য পদে কর্মধারয় সমাস হলে কখনো কখনো বিশেষ্য আগে এসে বিশেষণ পরে চলে যায়। যেমন, সিদ্ধ যে আলু = আলুসিদ্ধ।

কর্মধারয় সমাস মূলত ৪ প্রকার-
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়:  যে কর্মধারয় সমাসের ব্যাসবাক্যের মধ্যবর্তী পদগুলো লোপ পায়, তাকে মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস বলে। যেমন, ‘স্মৃতি রক্ষার্থে সৌধ = স্মৃতিসৌধ’। এখানে ব্যাসবাক্যের মধ্যবর্তী পদ ‘রক্ষার্থে’ লোপ পেয়েছে। পূর্বপদ ‘স্মৃতি’ এখানে বিশেষণ ভাব বোঝাচ্ছে। আর ‘সৌধ’ বিশেষ্য। এটিরই অর্থ প্রধান। সুতরাং এটি মধ্যপদলোপী কর্মধারয়।

(উপমান ও উপমিত কর্মধারয় সমাস আলাদা করে চেনার আগে কতোগুলো সংজ্ঞা/ টার্মস জানা জরুরি। সেগুলো হলো- উপমান, উপমেয় ও সাধারণ ধর্ম। কোন ব্যক্তি বা বস্ত্তকে অন্য কোন ব্যক্তি বা বস্ত্তর সঙ্গে তুলনা করা হলে যাকে তুলনা করা হলো, তাকে বলা হয় উপমেয়। আর যার সঙ্গে তুলনা করা হয় তাকে বলে উপমান। আর উপমেয় আর উপমানের যে গুণটি নিয়ে তাদের তুলনা করা হয়, সেই গুণটিকে বলা হয় সাধারণ ধর্ম। যেমন, ‘অরুণের ন্যায় রাঙা প্রভাত’। এখানে ‘প্রভাত’কে ‘অরুণ’র মতো ‘রাঙা’ বলে তুলনা করা হয়েছে। সুতরাং, এখানে ‘প্রভাত’ উপমেয়। উপমান হলো ‘অরুণ’। আর প্রভাত আর অরুণের সাধারণ ধর্ম হলো ‘রাঙা’।)

উপমান কর্মধারয় সমাস: সাধারণ ধর্মবাচক পদের সঙ্গে উপমান পদের যে সমাস হয়, তাকে উপমান কর্মধারয় সমাস বলে। অর্থাৎ, উপমান ও উপমেয় কর্মধারয়ের মধ্যে যেটিতে সাধারণ ধর্মবাচক পদ থাকবে, সেটিই উপমান কর্মধারয়। যেমন, তুষারের ন্যায় শুভ্র = তুষারশুভ্র। এখানে ‘তুষার’র সঙ্গে কোন ব্যক্তি বা বস্ত্তকে তুলনা করা হচ্ছে। অর্থাৎ এটি উপমান। আর সাধারণ ধর্ম হলো ‘শুভ্র’। উপমেয় এখানে নেই। সুতরাং, এটি উপমান কর্মধারয় সমাস।

উপমিত কর্মধারয় সমাস: উপমেয় ও উপমান পদের যে সমাস হয়, তাকে উপমিত কর্মধারয় সমাস বলে। এই সমাসে সাধারণ ধর্ম উল্লেখ করা থাকে না। অর্থাৎ, উপমান ও উপমিত কর্মধারয়ের মধ্যে যেটিতে সাধারণ ধর্মবাচক পদ থাকবে না, সেটিই উপমিত কর্মধারয় সমাস। যেমন, ‘পুরুষ সিংহের ন্যায় = পুরুষসিংহ’। এখানে ‘পুরুষ’কে ‘সিংহ’র সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে। অর্থাৎ এখানে ‘পুরুষ’ উপমেয় আর ‘সিংহ’ উপমান। সাধারণ ধর্মের উল্লেখ নেই। সুতরাং, এটি উপমিত কর্মধারয় সমাস।

রূপক কর্মধারয় সমাস: উপমান ও উপমেয় পদের মধ্যে অভিন্নতা কল্পনা করা হলে, তাকে রূপক কর্মধারয় সমাস বলে। এটির ব্যাসবাক্যে উপমেয় ও উপমান পদের মাঝে ‘রূপ’ শব্দটি অথবা ‘ই’ শব্দাংশটি ব্যবহৃত হয়। যেমন, ‘মন রূপ মাঝি = মনমাঝি’। এখানে ‘মন’ উপমেয় ও ‘মাঝি’ উপমান। কিন্তু এখানে তাদের কোন নির্দিষ্ট গুণের তুলনা করা হয়নি। মনকেই মাঝি হিসেবে কল্পনা করা হয়েছে।


তৎপুরুষ সমাস

যে সমাসে পূর্বপদের শেষের বিভক্তি লোপ পায়, এবং পরপদের অর্থ প্রাধান্য পায়, তাকে তৎপুরুষ সমাস বলে। পূর্বপদের যে বিভক্তি লোপ পায়, সেই বিভক্তি অনুযায়ী তৎপুরুষ সমাসের নামকরণ করা হয়। তবে মাঝে মাঝে পূর্বপদের বিভক্তি লোপ না পেয়ে অবিকৃত থেকে যায়। তখন সেটাকে বলা হয় অলুক তৎপুরুষ। (অলুক মানে লোপ না পাওয়া, অ-লোপ)।

যেমন, দুঃখকে প্রাপ্ত = দুঃখপ্রাপ্ত। এখানে পূর্বপদ ‘দুঃখ’র সঙ্গে থাকা দ্বিতীয়া বিভক্তি ‘কে’ লোপ পেয়েছে। আবার পরপদ ‘প্রাপ্ত’র অর্থই এখানে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। দুঃখ প্রাপ্ত হয়েছে বলেই নতুন শব্দের প্রয়োজন হয়েছে, যার জন্য বাক্যাংশটিকে সমাস করে নতুন শব্দ বানানো হয়েছে। অর্থাৎ, এখানে পূর্বপদের শেষের বিভক্তি লোপ পেয়েছে, এবং পরপদের অর্থের প্রাধান্য রক্ষিত হয়েছে। তাই এটি তৎপুরুষ সমাস।

বহুব্রীহি সমাস

যে  সমাসে পূর্বপদ বা পরপদ কোনটিরই অর্থের প্রাধান্য রক্ষিত হয় না, বরং সমস্ত পদ তৃতীয় কোন শব্দকে বোঝায়, তাকে বহুব্রীহি সমাস বলে। যেমন, মহান আত্মা যার = মহাত্মা। এখানে পূর্বপদ ‘মহান’ (মহা) ও পরপদ ‘আত্মা’। কিন্তু সমস্ত পদ ‘মহাত্মা’ দ্বারা মহান বা আত্মা কোনটাকেই না বুঝিয়ে এমন একজনকে বোঝাচ্ছে, যিনি মহান, যার আত্মা বা হৃদয় মহৎ। আবার, মহাত্মা বলতে মহাত্মা গান্ধীকেও বোঝানো হয়ে থাকে। কিন্তু কোন অর্থেই পূর্বপদ বা পরপদকে বোঝানো হচ্ছে না। অর্থাৎ, পূর্বপদ বা পরপদ, কোনটারই অর্থ প্রাধান্য পাচ্ছে না। সুতরাং, এটি বহুব্রীহি সমাসের উদাহরণ।

(উল্লেখ্য, বহুব্রীহি সমাস, বিশেষ করে কিছু ব্যধিকরণ বহুব্রীহি সমাস ও উপপদ তৎপুরুষ সমাসের সমস্ত পদ প্রায় একই ধরনের হয়। ফলে এদের সমস্ত পদ দেখে আলাদা করে চেনার তেমন কোন উপায় নেই। এগুলোর সমাস নির্ণয়ের ক্ষেত্রে তাই একই ব্যাসবাক্য ও সমাস নির্ণয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর পরীক্ষায় মূলত এগুলো উপপদ তৎপুরুষ সমাসের উদাহরণ হিসেবেই আসে।)

দ্বিগু সমাস

দ্বিগু সমাসের সঙ্গে কর্মধারয় সমাসের বেশ মিল রয়েছে। এজন্য একে অনেকেই কর্মধারয় সমাসের অন্তর্ভূক্ত করে থাকেন। দ্বিগু সমাসেও পরপদের অর্থই প্রধান। এবং এই সমাসেও বিশেষণ পদের সঙ্গে বিশেষ্য পদের সমাস হয়। তবে এখানে বিশেষণ পদটি সর্বদাই সংখ্যাবাচক হয়, এবং সমাস হয় সমাহার বা মিলন অর্থে।

অর্থাৎ, সমাহার বা মিলন অর্থে সংখ্যাবাচক বিশেষণের সঙ্গে বিশেষ্য পদের যে সমাস হয়, এবং পরপদের অর্থই প্রাধান্য পায়, তাকে দ্বিগু সমাস বলে। যেমন, ‘অষ্ট ধাতুর সমাহার = অষ্টধাতু’। এখানে পূর্বপদ ‘অষ্ট’ একটি সংখ্যাবাচক বিশেষণ। আর পরপদ ‘ধাতু’ বিশেষ্য। অষ্ট ধাতুর মিলন বা সমাহার অর্থে সমাস হয়ে ‘অষ্টধাতু’ সমস্ত পদটি তৈরি হয়েছে যাতে ‘ধাতু’ সম্পর্কে বলা হয়েছে। অর্থাৎ, পরপদের অর্থ প্রধান হিসেবে দেখা দিয়েছে। সুতরাং, এটি দ্বিগু সমাস।

অব্যয়ীভাব সমাস

সমাসের পূর্বপদ হিসেবে যদি অব্যয় পদ ব্যবহৃত হয়, এবং সেই অব্যয়ের অর্থই প্রধান হয়, তবে সেই সমাসকে বলা হয় অব্যয়ীভাব সমাস। যেমন, ‘মরণ পর্যন্ত = আমরণ’। এখানে পূর্বপদ হিসেবে পর্যন্ত অর্থে ‘আ’ উপসর্গ ব্যবহৃত হয়েছে। আর পরপদ ‘মরণ’। কিন্তু এখানে সমস্ত পদটিকে নতুন অর্থ দিয়েছে ‘আ’ উপসর্গটি। অর্থাৎ, এখানে ‘আ’ উপসর্গ বা অব্যয় বা পূর্বপদের অর্থ প্রাধান্য পেয়েছে। তাই এটি অব্যয়ীভাব সমাস। (উপসর্গ এক ধরনের অব্যয়সূচক শব্দাংশ। উপসর্গ বচন বা লিঙ্গ ভেদে পরিবর্তিত হয় না কিংবা বাক্যের অন্য কোন পদের পরিবর্তনেও এর কোন পরিবর্তন হয় না। এরকম আরেকটি অব্যয়সূচক শব্দাংশ হলো অনুসর্গ।)

প্রাদি সমাস

প্র, প্রতি, অনু, পরি, ইত্যাদি অব্যয় বা উপসর্গের সঙ্গে কৃৎ প্রত্যয় সাধিত বিশেষ্য বা ক্রিয়াবাচক বিশেষ্যর সমাস হলে তাকে প্রাদি সমাস বলে। যেমন, প্র (প্রকৃষ্ট) যে বচন = প্রবচন। এখানে বচন সমস্যমান পদটি একটি বিশেষ্য, যার মূল (ধাতু)বচ ধাতু বা কৃৎ প্রত্যয়। ‘প্র’ অব্যয়ের সঙ্গে কৃৎ প্রত্যয় সাধিত বিশেষ্য ‘বচন’র সমাস হয়ে সমস্ত পদ ‘প্রবচন’ শব্দটি তৈরি হয়েছে। সুতরাং, এটি প্রাদি সমাস।

নিত্য সমাস

যে সমাসের সমস্ত পদই ব্যাসবাক্যের কাজ করে, আলাদা করে ব্যাসবাক্য তৈরি করতে হয় না, তাকে নিত্য সমাস বলে। যেমন, অন্য গ্রাম = গ্রামান্তর। এখানে ‘অন্য গ্রাম’ আর ‘গ্রামান্তর’, এই বাক্যাংশ ও শব্দটির মধ্যে তেমন বিশেষকোন পার্থক্য নেই। কেবল ‘অন্য’ পদের বদলে ‘অন্তর’ পদটি ব্যবহার করা হয়েছে। তাই এটি নিত্য সমাস।

ভাষা অনুশীলন; ১ম পত্র

শকুন্তলা
শব্দ
ব্যাসবাক্য
সমাসের নাম
বনমধ্যে
বনের মধ্যে
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
প্রাণভয়
প্রাণ যাওয়ার ভয়
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
রথারোহণ
রথে আরোহণ
সপ্তমী তৎপুরুষ
রথচালন
রথকে চালন
দ্বিতীয় তৎপুরুষ
শরনিক্ষেপ
শরকে নিক্ষেপ
দ্বিতীয় তৎপুরুষ
শরের নিক্ষেপ
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
প্রাণবধ
প্রাণের বধ
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
অতিমাত্র
মাত্রাকে অতিক্রান্ত
প্রাদি
বেগসংবরণ
বেগকে সংবরণ
দ্বিতীয়া তৎপুরুষ
বজ্রসম
বজ্রের সম
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
ক্ষীণজীবী
ক্ষীণভাবে বাঁচে যে
উপপদ তৎপুরুষ
অল্পপ্রাণ
অল্পপ্রাণ যার
বহুব্রীহি
পুত্রলাভ
পুত্রকে লাভ
দ্বিতীয়া তৎপুরুষ
কার্যক্ষতি
কার্যরে ক্ষতি
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
অতিথি সৎকার
অতিথির সৎকার
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
ধর্মকার্য
ধর্মবিহিত কার্য
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
ভুজবল
ভুজের বল
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
ভারার্পণ
ভারের অর্পণ
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
তপোবন
তপের নিমিত্ত বন
চতুর্থী তৎপুরুষ
তপোবনদর্শন
তপোবনকে দর্শন
দ্বিতীয়া তৎপুরুষ
কোটরস্থিত
কোটরে স্থিত
সপ্তমী তৎপুরুষ
মুখভ্রষ্ট
মুখ থেকে ভ্রষ্ট
পঞ্চমী তৎপুরুষ
উপলখণ্ড
উপলের খণ্ড
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
বিস্ময়াপন্ন
বিস্ময়কে আপন্ন
দ্বিতীয়া তৎপুরুষ
কর্ণকুহর
কর্ণের কুহর
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
তপস্বিকন্যা
তপস্বীর কন্যা
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
অনতিবৃহৎ
নয় অতি বৃহৎ
নঞ তৎপুরুষ
সেচনকলস
সেচনের নিমিত্ত কলস
চতুর্থী তৎপুরুষ
জলসেচন
জলদ্বারা সেচন
তৃতীয়া তৎপুরুষ
অনসূয়া
নেই অসূয়া (ঈর্ষা) যার
বহুব্রীহি
প্রিয়ংবদা
প্রিয়ম্ (প্রিয়বাক্য) বলে যে (স্ত্রী)
উপপদ
কণ্বতনয়া
কণ্বের তনয়া
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
মনোহারিণী
মন হরণ করে যে নারী
উপপদ তৎপুরুষ
স্বভাবসিদ্ধ
স্বভাব দ্বারা সিদ্ধ
তৃতীয়া তৎপুরুষ
অঙ্গুলি সংকেত
অঙ্গুলি দ্বারা সংকেত
তৃতীয়া তৎপুরুষ
নবযৌবন
নব যে যৌবন
কর্মধারয়



যৌবনের গান
শব্দ
ব্যাসবাক্য
সমাসের নাম
মমতারস
মমতা মিশ্রিত রস
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
অলসতন্দ্রা
অলস যে তন্দ্রা
কর্মধারয়
মোহনিদ্রা
মোহ রূপ নিদ্রা
রূপক কর্মধারয়
সৈন্যসামন্ত
সৈন্য ও সামন্ত
দ্বন্দ্ব
সংগীতগুঞ্জন
সংগীতের গুঞ্জন
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
ঝরনাধারা
ঝরনার ধারা
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
জবাকুসুমসঙ্কাশ
জবাকুসুমের সঙ্কাশ
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
তিমিরবিদারী
তিমিরকে বিদীর্ণ করে যা
কর্মধারয়
যৌবনসূর্য
যৌবন রূপ সূর্য
রূপক কর্মধারয়
তিমিরকুন্তলা
তিমিরের ন্যায় কুন্তল যার
উপমিত কর্মধারয়
পাষাণস্তুপ
পাষাণের স্তুপ
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
আলোকপিয়াসী
আলোকের পিয়াসী
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
প্রাণচঞ্চল
প্রাণ চঞ্চল যার
বহুব্রীহি
মেঘলুপ্ত
মেঘে লুপ্ত
সপ্তমী তৎপুরুষ
জয়মুকুট
জয়ের জন্য যে মুকুট
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
মার্তণ্ডপ্রায়
মার্তণ্ডের প্রায়
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
নবপৃথিবী
নব যে পৃথিবী
কর্মধারয়
সলিলসমাধি
সলিলে সমাধি
সপ্তমী তৎপুরুষ

একটি তুলসী গাছের কাহিনী

শব্দ
ব্যাসবাক্য
সমাসের নাম
গল্পপ্রেমিক
গল্প প্রেমিক যে
কর্মধারয়
পুষ্পসৌরভ
পুষ্পের সৌরভ
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
জ্যোৎস্নারাত
জ্যোৎস্না শোভিত রাত
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
পৃষ্ঠপ্রদর্শন
পৃষ্ঠকে প্রদর্শন
দ্বিতীয়া তৎপুরুষ
দেশভঙ্গ
দেশকে ভঙ্গ
দ্বিতীয়া তৎপুরুষ
জনমানব
জন ও মানব
দ্বন্দ্ব
দেশপলাতক
দেশ থেকে পলাতক
পঞ্চমী তৎপুরুষ
আম-কুড়ানো
আমকে কুড়ানো
দ্বিতীয়া তৎপুরুষ
অনাশ্রিত
নয় আশ্রিত যে
বহুব্রীহি
সমবেদনা-ভরা
সমবেদনা দিয়ে ভরা
তৃতীয়া তৎপুরুষ
মন্দভাগ্য
মন্দ যে ভাগ্য
কর্মধারয়
মন্দ ভাগ্য যার
বহুব্রীহি
ন্যায়সঙ্গত
ন্যায় দ্বারা সঙ্গত
তৃতীয়া তৎপুরুষ
জীবনসঞ্চার
জীবনের সঞ্চার
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
আবর্জনা-ভরা
আবর্জনা দ্বারা ভরা
তৃতীয়া তৎপুরুষ
গানের আসর
গানের আসর
অলুক ষষ্ঠী তৎপুরুষ
রান্নাঘর
রান্না করা ঘর
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
রান্নার নিমিত্ত ঘর
চতুর্থী তৎপুরুষ
বেওয়ারিশ
বে (নেই) ওয়ারিশ যার
নঞর্থক বহুব্রীহি
সন্ধ্যাপ্রদীপ
সন্ধ্যার প্রদীপ
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
জীবনপ্রদীপ
জীবন রূপ প্রদীপ
রূপক কর্মধারয়
সুখসময়
সুখের সময়
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
গৃহকর্ত্রী
গৃহের কর্ত্রী
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
বাকবিতণ্ডা
বাক দ্বারা বিতণ্ডা
তৃতীয়া তৎপুরুষ
অত্যাচার অবিচার
অত্যাচার ও অবিচার
দ্বন্দ্ব
শ্বাস-প্রশ্বাস
শ্বাস ও প্রশ্বাস
দ্বন্দ্ব
কচুকাটা
কচুর মত কাটা
উপমান কর্মধারয়
অক্ষত
নয় ক্ষত
নঞ তৎপুরুষ
অবিশ্বাস্য
নয় বিশ্বাস্য
নঞ তৎপুরুষ
বেআইনি
বে (নয়) আইনি
নঞ তৎপুরুষ
অপর্যাপ্ত
নয় পর্যাপ্ত
নঞ তৎপুরুষ


যৌবনের গান
শব্দ
ব্যাসবাক্য
সমাসের নাম
শ্রম-কিণাঙ্ক-কঠিন
শ্রম-কিণাঙ্কের ন্যায় কঠিন
উপমান কর্মধারয়
বন্য-শ্বাপদ-সঙ্কুল
বন্য-শ্বাপদে সঙ্কুল
সপ্তমী তৎপুরুষ
জরা-মৃত্যু-ভীষণা
জরা-মৃত্যুতে ভীষণা
সপ্তমী তৎপুরুষ
ধরণী-মেরী
ধরনী রূপ মেরী
রূপক কর্মধারয়
খেয়াল-খুশি
খেয়াল ও খুশি
দ্বন্দ্ব
জীবন-আবেগ
জীবনের আবেগ
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
উদ্ধত-শির
উদ্ধত শির যার
বহুব্রীহি
সিন্ধু-নীর
সিন্ধুর নীর
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
যৌবন-বেগ
যৌবনের বেগ
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
মরু-কবি
মরুর কবি
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
বিপ্লব-অভিযান
বিপ্লব ও অভিযান
দ্বন্দ্ব
গরল-পিয়ালা
গরলের পিয়ালা
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
গিরি-নিঃস্রাব
গিরি হতে নিঃসৃত যা
বহুব্রীহি
কূপমণ্ডুক
কূপের মণ্ডুক
ষষ্ঠী তৎপুরুষ