Powered by Blogger.

পদার্থবিজ্ঞানের সাধারন কিছু তথ্য, জানা থাকলে এগিয়ে থাকবেন ।

  • পদার্থের ক্ষুদ্রতমা কণা – অণু ।
  • পদার্থের স্থায়ী মূল কণিকা – ইলেকট্রোন, প্রোটন ও নিউট্রন ।
  • তেজস্ক্রিয় রশ্মিতে থাকে – আলফা, বিটা ও গামা কনিকা ।
  • পদার্থের পরমাণুর প্রোটন সংখ্যা ও পারমাণবিক সংখ্যা – পরস্পর সমান ।
  • পৃথিবী ও উহার নিকটস্থ মধ্যকার বস্তুর আকর্ষণ বলকে বলে – অভিকর্ষ বল ।
  • বরফ গলনের সুপ্ত তাপ – ৮০ ক্যালরি ।
  • সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় শব্দের গতি – ৩৩২ মিটার/সেকেন্ড ।
  • সুর্যোদয় ও সুর্যাস্তের সময় আকাশ লাল দেখায় – লাল আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য বেশি বলে ।
  • সূর্য থেকে পৃথিবীতে আগত রশ্মি – সৌর রশ্মি ।
  • পৃথিবী ঘূর্ণায়নের ফলে আমরা ছিটকিয়ে পড়ি না – মধ্যাকর্ষণের জন্য ।
  • প্রেসার কুকারে রান্না তারাতারি হওয়ার কারন – উচ্চ চাপে তরলের স্ফুটনাংক বৃদ্ধি পায় ।
  • চা তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয় – কালো রংয়ের কাপে (কাল রংয়ের তাপ শোষণ ক্ষমতা বেশি)।
  • চা দেরীতে ঠান্ডা হয় –  সাদা রংয়ের কাপে (সাদা রংয়ের তাপ শোষণ ক্ষমতা কম)।
  • শব্দের গতি সবচেয়ে বেশি  – কঠিন মাধ্যমে ।
  • শব্দের গতি সবচেয়ে কম  – বায়বীয় মাধ্যমে ।
  • তিনটি মূখ্য বর্ণ – লাল, সবুজ ও নীল ।
  • সে: তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব – সর্বোচ্চ ।
  • ইউরেনিয়াম, নেপচুনিয়াম প্লুটোনিয়াম হল – তেজস্ক্রিয় পদার্থ ।
  • রাবারের স্থিতিস্থাপকতা কম এবং লোহা বা ইস্পাতের স্থিতিস্থাপকতা বেশি ।
  • উন্নত ধরণের বিস্ফোরোক আবিষ্কার করে ধনী হয়েছিলেন – আলফ্রেড নোবেল ।
  • ডিজিটাল ফোনের প্রধান বৈশিষ্ঠ – ডিজিটাল সিগনাল ডেটাবেজ ।
  • পীট কয়লা – ভিজা ও নরম ।
  • তাপ আটকা পড়ে তাপমাত্রা বৃদ্ধিকে বলে – গ্রীনহাউজ ইফেক্ট।
  • পরমাণু ভেঙ্গে প্রচন্ড শক্তি সৃস্টি করাকে বলে – ফিউশন বিক্রিয়া ।
  • বায়ু এক প্রকার – মিশ্র পদার্থ ।
  • লোহার উপর দস্তার প্রলেপ দেয়াকে বলে – গ্যালভানাইজিং ।
  • আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন ঘটে – মরিচিকায় ।
  • পানি বরফে পরিণত হলে – আয়তনে বাড়ে ।
  • পানি কঠিন, তরল ও বায়বীয় অবস্থায় থাকতে পারে ।
  • বৈদুতিক বাল্বের ফিলামেন্ট তৈরী – টাংস্টেন দিয়ে ।
  • CFC বা ক্লোরোফ্লোরো কার্বন ধ্বংস করে  – ওজন স্তর ।
  • ডুবোজাহাজ হতে পানির উপরে দেখার জন্য ব্যবহৃত হয় – পেরিস্কোপ ।
  • ব্যাটারি হতে পাওয়া যায় – ডিসি কারেন্ট ।
  • সর্বোত্তম তড়িৎ পরিবাহক – তামা ।
  • ডিনামাইট আবিস্কার করেন – আলফ্রেড নোবেল ।
  • পারমাণবিক চুল্লিতে মডারেটর হিসেবে ব্যবহৃত হয় – গ্রাফাইট ।
  • শব্দের চেয়ে দ্রুত গতিতে চলে – সুপারসনিক বিমান ।
  • বায়ুতে বা শুণ্য স্থানে শব্দের গতি – ৩x১০১০ সে. মি. ।
  • কাঁচা লোহা, ইস্পাত ও কোবাল্ট – চুম্বক পদার্থ ।
  • আলোর নিয়মিত প্রতিফলণ ঘটে – দর্পনে ।
  • স্টিফেন হকিন্স একজন – পদার্থবিদ ।
  • পেট্রোলিয়াম, প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা ইত্যাদি – জীবাস্ম জালানি ।
  • জীব-জগতের সবচেয়ে ক্ষতিকর রশ্মি – অতি বেগুণী রশ্মি ।
  • এক্সরে এর একক – রনজেন ।
  • তেজস্ক্রীয়তার একক কুরি ও এর আবিস্কারক – হেনরী বেকুইরেল ।
  • রেডিয়াম আবিস্কার করেন – মাদাম কুরি ।
  • পারমাণবিক বোমা উৎপন্ন হয় – ফিশন পদ্ধতিতে ।
  • হাইড্রোজেন বোমা উৎপন্ন হয় – ফিউশন পদ্ধতিতে ।
  • পারমানবিক ওজন = প্রোটন ও নিউট্রনের ওজন ।
  • প্লবতা সূত্র আবিস্কার করেন – আর্কিমিডিস ।
  • দূরবীক্ষণ যন্ত্র আবিস্কার করেন – গ্যালিলিও ।
  • গতির সূত্র আবিস্কার করেন – নিউটন ।
  • আপেক্ষিকতার সূত্র আবিস্কার করেন – আলবার্ট আইনস্টাইন ।
  • মৌলিক রাশিগুলো হলো – দৈর্ঘ, ভর, সময়, তাপমাত্রা, তড়িৎপ্রবাহ, দীপন ক্ষমতা ও পদার্থের পরিমাণ।
  • লব্ধ রাশি – বল, ত্বরণ, কাজ, তাপ, বেগ প্রভৃতি ।
  • ভেক্টর রাশি – সরণ, ওজন, বেগ, ত্বরণ, বল, তড়িৎ প্রাবল্য, মন্দন, ভেদাঙ্ক ইত্যাদি ।
  • স্কেলার রাশি – দৈর্ঘ, ভর, দ্রূতি, কাজ, তড়িৎ বিভব, সময়, তাপমাত্রা ইত্যাদি ।
  • পরিমাপের আন্তর্জাতিক পদ্ধতি হল – এস. আই. S. I. ।
  • ভর হচ্ছে পদার্থের – জড়তার পরিমাণ।
  • এই মহাবিশ্বে পরম স্থিতিশীল এবং পরম গতিশীল বলে কিছু নেই ।
  • নিউটনের গতি সূত্র – তিনটি ।
  • নিউটনের বিখ্যাত বই – “ন্যচারাল ফিলোসোফিয়া প্রিন্সিপিয়া ম্যাথমেটিকা” ।
  • বিদ্যুৎ শক্তির হিসাব করা হয় – কিলোওয়াট / ঘন্টা kw/h ।
  • ১ অশ্ব শক্তি (H.P.) = ৭৪৬ ওয়াট বা ৫৫০ ফুট-পাউন্ডাল শক্তি ।
  • মহাবিশ্বের যে কোন দুটি বস্তুর মধ্যকার পারস্পারিক আকর্ষণ বল হল – মহাকর্ষ বল ।
  • পৃথিবী ও বিশ্বের যে কোন বস্তুর মধ্যকার পারস্পারিক আকর্ষণ বল হল – অভিকর্ষ বল ।
  • অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর মান – পৃথিবীর কেন্দ্রে শূন্য, বিষুবীয় অঞ্চলে সবচেয়ে কম, মেরু অঞ্চলে সবচেয়ে বেশী ।
  • চন্দ্র পৃষ্ঠে অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর মান পৃথিবীর মানের ১/৬ ভাগ ।
  • পৃথিবীর মুক্তিবেগ – ১১.২ কি.মি./সে. ।
  • মঙ্গল গ্রহের মুক্তি বেগ – ৫.১ কি.মি./সে. ।
  • গ্রহের গতি সংক্রান্ত কেপলারের সূত্র কয়টি – তিনটি ।
  • ইস্পাত ও রাবারের মধ্যে বেশী স্থিতিস্থাপক – ইস্পাত ।
  • বস্তুর কম্পনের মাধ্যমে উৎপন্ন হয় – শব্দ ।
  • পানির তরঙ্গ, আলোক তরঙ্গ, তাপ তরঙ্গ, বেতার তরঙ্গ ইত্যাদি হলো – অনুপ্রস্থ বা আড় তরঙ্গ ।
  • শব্দ তর তরঙ্গ  হলো – অনুদৈর্ঘ বা লাম্বিক তরঙ্গ ।
  • পানিতে ঢিল ছুড়লে চলমান যে তরঙ্গের সৃষ্ঠি হয় – অনুপ্রস্থ তরঙ্গ ।
  • টানা তারের সূত্র কয়টি – তিনটি ।
  • শব্দ সঞ্চালনের জন্য প্রয়োজন – জড় মাধ্যমের ।
  • শুন্য মাধ্যমে শব্দের বেগ – শুন্য ।
  • স্বাভাবিক অবস্থায় বাতাসে শব্দের দ্রুতি – ৩৩২ মি./সে. ।
  • স্বাভাবিক অবস্থায় পানিতে শব্দের দ্রুতি – ১৪৫০ মি./সে. ।
  • স্বাভাবিক অবস্থায় লোহায় শব্দের দ্রুতি – ৫২২১ মি./সে. ।
  • শব্দের বেগের উপর প্রভাব আছে – তাপ, আদ্রতা ও বায়ু প্রবাহ ।
  • শ্রাব্যতার সীমা – ২০-২০০০০ Hz ।
  • ইনফ্রাসোনিক বা শব্দোত্তর বা অশ্রুতি শব্দ – ২০ Hz
  • আল্ট্রাসোনিক বা শব্দোত্তর শব্দ – ২০০০০ Hz এর বেশী ।
  • প্রতিধ্বনি শোনার জন্য সময়ের প্রয়োজন – ০.১ সে. ।
  • প্রতিধ্বনি শোনার জন্য প্রতিফলক ও উৎসের মধ্যে নুন্যতম দূরত্ব – ১৬.৬ মিটার ।
  • কোন শব্দ মানুষের কর্ণকুহরে প্রবেশ করলে বধির হয় – ১০৫ ডেসিবেলের উপর সৃষ্ঠ শব্দ ।
  • বাদুর চলাচলের সময় কি প্রয়োগ করে – প্রতিধ্বনি ।
  • তাপ এক প্রকার – শক্তি ।
  • পানির স্বাভাবিক স্ফুটনাংক স্বাভাবিক চাপে -১০০ সেলসিয়াস ।
  • প্রেসার কুকারের মূলনীতি – চাপে পানি বেশী তাপমাত্রায় ফুটে ।
  • ভূ-পৃষ্ঠ হতে যত উপরে উঠা যায় তত কমে – স্ফুটনাংক ।
  • বস্তুর তাপ শোষণ ক্ষমতা নির্ভর করে – রঙের উপর ।
  • শীতকালে রঙিন কাপড় আরামদায়ক ।
  • গরমকালে সাদা কাপড় আরামদায়ক ।
  • পেট্রোল ইঞ্জিন আবিস্কৃত হয় – ১৮৮৬ ইং সালে ।
  • ফ্রেয়নের রাসায়নিক নাম – ডাই-ক্লোরো ডাই ফ্লোরো মিথেন ।
  • ফারেনহাইট ও সেলসিয়াস স্কেলে সমান তাপমাত্রা নির্দেশ করে – (- ৪০) তাপমাত্রায় ।
  • স্বাভাবিক অবস্থায় একজন মানুষের উপর প্রতি বর্গ ইঞ্চিতে বায়ুর চাপ – ১৫ পাউন্ড ।
  • ক্লিনিক্যাল থার্মোমিটারে দাগ কাটা থাকে – (৯০ -১১০) F ।
  • থার্মোমিটারে পারদ ব্যবহারের কারণ – অল্প তাপে আয়তন বৃদ্ধি পায় ।
  • আলো এক প্রকার – শক্তি ।
  • আলোক মাধ্যম – তিনটি , ১) স্বচ্ছ, ২) ঈষদ স্বচ্ছ ও ৩) অস্বচ্ছ ।
  • প্রতিফলনের সূত্র – দুইটি ।
  • প্রতিসরণের সূত্র  – দুইটি ।
  • পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের শর্ত – দুটি ।
  • সাদা আলো সাতটি বর্ণের সমাহার ।
  • লেন্স দুই প্রকার ১) অপসারী, ২) অভিসারী।
  • দৃষ্টির ত্রুটি মোট চারটি – ১) হ্রস্ব দৃষ্টি, ২) দীর্ঘ দৃষ্টি, ৩) বার্ধক্য দৃষ্টি ও ৪) বিষম দৃষ্টি বা নকুলা ।
  • তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বেশি – লাল আলোর ।
  • তরঙ্গ দৈর্ঘ্য কম – বেগুনী আলোর ।
  • বিক্ষেপণ কম – লাল আলোর ।
  • বস্তুর বর্ণ পদার্থের কোন ধর্ম নয়, এটি আলোকের একটি ধর্ম ।
  • নীল কাচের মধ্য দিয়ে হলুদ ফুল – কালো দেখায় ।
  • লাল আলোতে গাছের পাতা – কালো দেখায় ।
  • নীল কাচের মধ্য দিয়ে সাদা ফুল – নীল দেখায় ।
  • লাল ফুলকে সবুজ আলোয় – কালো দেখায় ।
  • সূর্য রশ্মি শরীরে পড়লে – ভিটামিন ডি তৈরী হয় ।
  • সবচেয়ে ছোট তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের বিকিরণ – গামা রশ্মি ।
  • সবচেয়ে বড় তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের বিকিরণ – বেগুণী রশ্মি ।
  • শরীরের ত্বকে ভিটামিন তৈরীতে সাহায্য করে – পরিমিত অতিবেগুণী রশ্মি ।
  • আমাদের দর্শনাভূতির স্থায়িত্বকাল – ০.১ সেকেন্ড ।
  • যে সকল বস্তুর আকর্ষণ ও দিকনির্দশক ধর্ম আছে – চম্বুক পদার্থ ।
  • চৌম্বকের চুম্বকত্ব একটি – ভৌত ধর্ম ।
  • চৌম্বকের প্রকারভেদ – ১) প্রাকৃতিক চৌম্বক, ২) কৃত্রিম চৌম্বক ও ৩) তড়িৎ চৌম্বক ।
  • চৌম্বক পদার্থ – টিন, আয়রণ, কপার, কোবাল্ট, নিকেল ইত্যাদি ।
  • চৌম্বক পদার্থের প্রকারভেদ – ১) ডায়া চৌম্বক, ২) প্যারা চৌম্বক ও ৩) ফেরো চৌম্বক ।
  • মেরু অঞ্চলে চৌম্বকের আকর্ষণ – সবচেয়ে বেশী ।
  • পৃথিবীর চৌম্বক উত্তর মেরু আসলে – পৃথিবীর ভৌগলিক দক্ষিণ ।
  • তড়িৎ দুই প্রকার – ১) স্থির তড়িৎ ও ২) চল তড়িৎ ।
  • চল তড়িৎ দুই প্রকার – ১) এ. সি. তড়িৎ  ২) ডি. সি. তড়িৎ ।
  • আমদের দেশে তড়িৎ প্রবাহ সেকেন্ডে দিক পরিবর্তন করে – ৫০ বার ।
  • ডি. সি. প্রবাহ পাওয়া যায় – ব্যাটারি থেকে ।
  • রোধ পরিবাহীর চারটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে – ১)  উপাদান, ২) দৈর্ঘ্য, ৩)  প্রস্থচ্ছেদ ও ৪) তাপমাত্রা ।
  • মাধ্যম তিন প্রকার – ১) পরিবাহী, ২) অর্ধপরিবাহী, ৩) অন্তরক বা অপরিবাহী।
  • রাডার (Radar) হলো – Radio Detection and Ranging ।
  • অপটিক্যাল ফাইবারে ডাটা পাস এর কাজে ব্যবহৃত হয় – পূর্ণঅভ্যন্তরীণ প্রতিফলন ।
  • ইলেকট্রনিক্স এর যাত্রা শুরু – ট্রানজিস্টরের আবিস্করের সময় ।
  • ক্যামেরার লেন্সের পেছনের পর্দায় আস্তরণ দেয়া হয় – সিজিয়াম দিয়ে ।

নতুন কিছু গাণিতিক বিভাজ্য তথ্য !


❒ কোন সংখ্যা ৩ দিয়ে বিভাজ্য হবে যদি এর ডিজিটগুলোর যোগফল ৩ দিয়ে বিভাজ্য হয়। যেমনঃ ৩৪২৩৭০২৩ এর ডিজিটগুলোর যোগফল ৩+৪+২+৩+৭+০+২+৩=২৪ , যা ৩ দিয়ে বিভাজ্য। সুতরাং ৩৪২৩৭০২৩ ও ৩ দিয়ে বিভাজ্য।
❒ কোন সংখ্যা ৪ দিয়ে বিভাজ্য হবে যদি সংখ্যাটির শেষ ২ ডিজিট দিয়ে গঠিত সংখ্যা ৪ দিয়ে বিভাজ্য হয়। যেমনঃ ৬৭৮৭৬১২ সংখ্যাটি ৪ দিয়ে বিভাজ্য। কারণ শেষ দুটি ডিজিট দিয়ে গঠিত সংখ্যা ১২, ৪ দিয়ে বিভাজ্য।

❒ কোন সংখ্যা ২ দিয়ে বিভাজ্য হবে যদি এর শেষ ডিজিটটি জোড় হয়। (এটা প্রায় সবাই জানে)

❒ কোন সংখ্যা ৬ দিয়ে বিভাজ্য হবে যদি এটি ৩ আর ২ দ্বারা বিভাজ্য হয় (৩ আর ২ এর জন্য উপরের নিয়মের মাধ্যমে চেক করা যেতে পারে।)
❒ কোন সংখ্যা ৪ দিয়ে বিভাজ্য হবে যদি সংখ্যাটির শেষ ৩ ডিজিট দিয়ে গঠিত সংখ্যা ৮ দিয়ে বিভাজ্য হয়। যেমনঃ ৩৪২১৬৯৪২৪ সংখ্যাটি ৮ দিয়ে বিভাজ্য। কারণ শেষ তিনটি ডিজিট দিয়ে গঠিত সংখ্যা ৪২৪, যা ৮ দিয়ে বিভাজ্য।
❒ কোন সংখ্যা ৯ দিয়ে বিভাজ্য হবে যদি এর ডিজিটগুলোর যোগফল ৯দিয়ে বিভাজ্য হয়। যেমনঃ ২৪৩০৯১৮৬৩ এর ডিজিটগুলোর যোগফল ২+৪+৩+০+৯+১+৮+৬+৩=৩৬ , যা ৯ দিয়ে বিভাজ্য। সুতরাং ২৪৩০৯১৮৬৩ ও ৯ দিয়ে বিভাজ্য।

Math এ ভাল করতে হলে তোমাকে যা অবশ্যই করতে হবে...

পরীক্ষায় ভালো করতে উচ্চতর গণিত বিষয়ে তোমাদের পূর্ণ প্রস্তুতি সম্পন্ন হতে হবে। তবু যে বিষয়গুলো মেনে চললে উচ্চতর গণিতে নিশ্চিত ভালো করা সম্ভব সে বিষয়েই আলোচনা করছি। 



  • প্রথমত, উচ্চতর গণিতে ভালো করার প্রধান শর্ত হচ্ছে নিয়মিত অনুশীলন। অবশ্যই সঠিক নিয়মে যথাযথভাবে অঙ্কগুলো করতে হবে। অঙ্ক করতে গিয়ে খুব সাধারণ কিছু ভুল শিক্ষার্থীরা প্রায়ই করে থাকে। যেমন : বীজগণিতে +/- ভুল করা, প্রয়োজনীয় স্থানে বন্ধনী না দেওয়া, যথাযথ স্থানে একক ব্যবহার না করা ইত্যাদি। তাই অঙ্কে ভালো করতে চাইলে অনুশীলনের মাধ্যমে এ ভুলগুলো দূর করতেই হবে।
  • ঘন জ্যামিতির অঙ্কে প্রয়োজনে চিত্র দেওয়া যেতে পারে। তবে সবক্ষেত্রে এটি বাধ্যতামূলক নয়। যেখানে চিত্র প্রয়োজন, সেখানে সঠিক চিত্রসহ প্রয়োজনীয় একক ব্যবহারে সতর্ক থেকে যথাযথভাবে অঙ্ক করবে। না হলে নম্বর কাটা যেতে পারে।
  • জ্যামিতির সম্পাদ্যের চিত্র নিখুঁত ও মাপে সঠিক হতে হবে। তবে উপপাদ্যের চিত্রও দৃষ্টিকটু হলে চলবে না। এখানে পেন্সিলটি কাটার দিয়ে সরু করে নেবে। জ্যামিতির উত্তর দেওয়ার সময় খাতার বাঁ পৃষ্ঠা থেকে লেখা শুরু করতে চেষ্টা করবে।
  • প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর লেখা শেষ করে একটি সমাপ্ত রেখা টেনে পরবর্তী প্রশ্নের উত্তর শুরু করতে পার। যেসব অঙ্কে আলাদা উত্তর লেখা যায়, সেগুলো একটি ঘরের ভেতরে দেওয়া যেতে পারে।
  • নিয়মিত অনুশীলন করলে গণিতকে জটিল কিছু মনে হবে না। পরীক্ষার সময় প্রথমে বীজগণিত বা ত্রিকোণমিতি, এরপর পর্যায়ক্রমে সমতলীয় ভেক্টর, ঘন জ্যামিতি, উপপাদ্য, সম্পাদ্য এবং জ্যামিতির অনুশীলন উত্তর করা যেতে পারে।
  • সব প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অঙ্কে পূর্ণ নম্বর পেতে হলে অবশ্যই কাটাকাটি করা কমাতে হবে। যথাযথভাবে স্কয়ার চিহ্ন, = চিহ্ন এবং পরিমিতির অঙ্কে যথাস্থানে প্রায় এবং সঠিক একক (সে.মি. বা মিটার ইত্যাদি) অবশ্যই লিখতে হবে।
  • একটি পরিচ্ছন্ন খাতা ও সঠিকভাবে করা অঙ্ক অবশ্যই একজন পরীক্ষার্থীকে পূর্ণ নম্বরের নিশ্চয়তা দিতে পারে। যা তোমাকে A+ পেতে সাহায্য করবে।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি - সকল অধ্যায়ের ভিডিও লেকচার একসাথে !

 

  ভিডিও দেখতে টপিকের নামের ওপর ক্লিক করুন

 

ভিডিও গুলো বাফারিং ছাড়া দেখতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন  

প্রথম অধ্যায়ঃ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (বাংলাদেশ ও বিশ্ব)

HSC ICT-L101: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির প্রাথমিক আলোচনা (১ম ভাগ)
HSC ICT-L102: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির প্রাথমিক আলোচনা (২য় ভাগ)
HSC ICT-L103: কম্পিউটারের ভিতরের যন্ত্রাংশের সাথে পরিচিতি, যেভাবে কাজ করে কম্পিউটার
HSC ICT-L104: অপারেটিং সিস্টেম, যাকে বলা যায় কম্পিউটারের ‘প্রাণ’ বা ‘আত্না’
HSC ICT-L105: বিশ্বগ্রাম বা গ্লোবাল ভিলেজ এর ধারণা ও বিশ্বগ্রাম প্রতিষ্ঠার উপাদানসমূহ নিয়ে আলোচনা
HSC ICT-L106: বিশ্বগ্রামের ধারণা সংশ্লিষ্ট প্রধান প্রধান উপাদানসমূহ (১ম ভাগ)
HSC ICT-L107: বিশ্বগ্রামের ধারণা সংশ্লিষ্ট প্রধান প্রধান উপাদানসমূহ (২য় ভাগ)
HSC ICT-L108: ভার্চুয়াল রিয়েলিটি কী?  ডিজিটাল কনভারজেন্সঃ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সাম্প্রতিক প্রবণতা
HSC ICT-L109: আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স কী? এবং রোবট নিয়ে আলোচনা।
HSC ICT-L110: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি নির্ভর উৎপাদন ব্যবস্থা এবং প্রতিরক্ষা
HSC ICT-L111: বায়োমেট্রিক্স কী ? এর কার্যপদ্ধতি, প্রকারভেদ এবং কী কাজে ব্যবহৃত হয়


দ্বিতীয় অধ্যায়ঃ কমিউনিকেশন সিস্টেমস ও নেটওয়ার্কিং

HSC ICT-L201: কমিউনিকেশন সিস্টেম এর উপর প্রাথমিক আলোচনা।
HSC ICT-L202: ডেটা ট্রান্সমিশন এর বিভিন্ন মোড এর পরিচিতি।
HSC ICT-L203: ডেটা ট্রান্সমিশনের মাধ্যম (তার মাধ্যম ও তারহীন মাধ্যম) ।
HSC ICT-L204: অপটিক্যাল ফাইবার এর বিস্তারিত আলোচনা।
HSC ICT-L205: ডেটা কমিউনিকেশন এর ওয়্যারলেস মিডিয়া বা তারবিহীন মাধ্যম
HSC ICT-L206: স্যাটেলাইট কমিউনিকেশন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা।
HSC ICT L207: ব্যান্ডউইথ/Bandwidth : ডেটা ট্রান্সমিশন স্পীড এর ধারণা।
HSC ICT-L208: ডেটা ট্রান্সমিশন এর বিভিন্ন মেথড (Method) এর পরিচিতি।
HSC ICT-L209: ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন সিস্টেম কী? এবং কিভাবে কাজ করে?
HSC ICT-L210: ওয়্যারলেস ইন্টারনেট অ্যাক্সেস পয়েন্ট কী? এবং কিভাবে কাজ করে?
HSC ICT-L211: হট-স্পটঃ ব্লুটুথ, ওয়াই-ফাই, ওয়াই ম্যাক্স ও মোবাইল নেটওয়ার্ক।
HSC ICT-L212: মোবাইল কমিউনিকেশন এর প্রাথমিক ধারণা।
HSC ICT-L213: সেলুলার নেটওয়ার্ক এর ধারণা ।
HSC ICT-L214: মোবাইল ফোন হ্যান্ডসেট বা সেলুলার হ্যান্ডসেট নিয়ে আলোচনা।
HSC ICT-L215: সেল সিগন্যাল এনকোডিং এবং মাল্টিপল এক্সেস নিয়ে আলোচনা।
HSC ICT-L216: জিএসএম প্রযুক্তি কী? এর সুবিধা ও অসুবিধা নিয়ে আলোচনা।

কম্পিউটার নেটওয়ার্কিংঃ

HSC ICT-L218: কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কী? নেটওয়ার্কিং কেন দরকার?
HSC ICT-L219: কম্পিউটার নেটওয়ার্ক এর প্রকারভেদ। (১ম ভাগ)
HSC ICT-L220: কম্পিউটার নেটওয়ার্ক এর প্রকারভেদ। (২য় ভাগ)
HSC ICT-L221: কম্পিউটার নেটওয়ার্ক এর প্রকারভেদ। (শেষ ভাগ)


চতুর্থ অধ্যায়ঃ ওয়েব ডিজাইন পরিচিতি

HSC ICT-L401: ওয়েবসাইট কী এবং কেন দরকার?
HSC ICT-L402: ওয়েবসাইট কিভাবে ব্রাউজ বা ভিজিট করবো?
HSC ICT-L403: ওয়েব সার্ভার, ডোমেইন নেম এবং আইপি অ্যাড্রেস।
HSC ICT-L404: আইপি অ্যাড্রেস (IP Address) কী এবং এর বিস্তারিত।


পঞ্চম অধ্যায়ঃ প্রোগ্রাম ডিজাইন ও সি প্রোগ্রামিং

প্রোগ্রাম ডিজাইনঃ

HSC ICT-L501: কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এর প্রাথমিক আলোচনা।
HSC ICT-L502: কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ভাষার বিভিন্ন স্তর বা প্রজন্ম।
HSC ICT-L503: কম্পিউটার প্রোগ্রাম অনুবাদক সফটওয়্যার কী এবং কেন দরকার?
HSC ICT-L504: কম্পিউটার প্রোগ্রাম অনুবাদক সফটওয়্যার এর বিস্তারিত (১ম ভাগ)
HSC ICT-L505: কম্পিউটার প্রোগ্রাম অনুবাদক সফটওয়্যার এর বিস্তারিত (২য় ভাগ)  
HSC ICT-L506: দ্বিতীয় প্রজন্মের অ্যাসেম্বলি ভাষায় কিভাবে প্রোগ্রাম করতে হয়?  
HSC ICT-L507: প্রোগ্রাম ডেভেলপম্মেন্টঃ কম্পিউটার প্রোগ্রাম তৈরীর ধাপ সমূহ।
HSC ICT-L508: প্রোগ্রাম অ্যালগোরিদম কী? অ্যালগোরিদম কিভাবে লিখতে হয় এবং কাজ কী? 
HSC ICT-L509: ফ্লোচার্ট কী? ফ্লোচার্ট কিভাবে তৈরী করতে হয় এবং ফ্লোচার্ট এর কাজ কী?
 







ভিডিও তৈরি করেছেনঃ মোঃ আরাফাত হোসেন
সার্বিক সহযোগিতায়ঃ itmoybd


জেনে নিন রসায়নের কিছু মজার তথ্য


 

১) আপনি যদি এক গ্লাস পানিতে এক
মুঠো লবন দেন তাহলে তো গ্লাসের
পানি বেড়ে যাবে, তাই না?
দিয়ে দেখুন তো বাড়ে কিনা।
কি অবাক হচ্ছেন? পানির উচ্চতা আরও
কমে গেল, তাই না?

২) আপনার শরীরে যে পরিমান কার্বন
আছে তা দিয়ে ৯০০০ পেন্সিল
বানানো যাবে।

৩) সোনা অনেক দুর্লভ। দাম
তো আকাশচুম্বী। কিন্তু
আপনি কি জানেন,
পৃথিবীতে যে পরিমান
সোনা আছে তা দিয়ে সম্পূর্ণ
পৃথিবী ঢেকে দিলে হাঁটু পরিমান
উচ্চতা হবে।

৪) অক্সিজেন গ্যাস এর কোন বর্ণ নাই,
কিন্তু তরল ও কঠিন অক্সিজেন নীল
বর্ণের।

৫) হাইড্রফ্লুরিক এসিড এত
বেশি ক্ষয়কারী যে গ্লাস
গলিয়ে (dissolve) ফেলে, কিন্তু
তারপরেও এটাকে দুর্বল এসিড বলা হয়।

৬) পৃথিবীর সবচে দুর্লভ মৌল
এস্তেতিন, সারা পৃথিবীতে মাত্র ২৮
গ্রাম এস্তেতিন আছে।

৭) বায়ুমণ্ডলের প্রায় ২০% অক্সিজেন
শুধুমাত্র আমাজন রেইন ফরেস্টের
মাধ্যমেই উৎপন্ন হয়।

৮) সাধারন তাপমাত্রায় ব্রোমিন ও
পারদ এদুটো মৌল ই তরল।

৯) আমরা জানি পানির রাসায়নিক
নাম (H2O) এইচ টু ও, কিন্তু ইউপ্যাক (IUPAC)
অনুযায়ী পানির রাসায়নিক নাম
ডাইহাইড্রজেন মনোঅক্সাইড।

১০)
মহাবিশ্বে সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায়
হাইড্রোজেন কিন্তু
পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায়
অক্সিজেন (প্রায় ৪৯% বায়ুমণ্ডল
ভুমি সাগর)

১১) বজ্রপাতে প্রতিবছর অনেক লোক
মারা যায়, কিন্তু আপনি কি জানেন
বজ্রপাত না থাকলে পৃথিবীর
প্রাণীকুল ধ্বংস হয়ে যেত। কারন
বজ্রপাতের মাধ্যমেই ওজোন স্তর
তৈরি হয়।

অল্প প্যাঁচাল-যা আপনাকে জারন-বিজারন, জারক-বিজারক কোনদিন ভুলতেই দিবে না !


 


বিশেষ ভাবে মনে রাখতে হবে

জারণ :

১. e- এর অপসারণ
২. ধনাত্মক চার্জ ↑
৩. ঋণাত্মক চার্জ ↓
৪. যোজ্যতা বৃদ্ধি ↑

বিজারণ :

১. e- এর সংযোজন
২. ধনাত্মক চার্জ ↓
৩. ঋণাত্মক চার্জ ↑
৪. যোজ্যতা হ্রাস ↓

জারণ = ইলেক্ট্রন ত্যাগ
জারক = ইলেক্ট্রন গ্রহণ
বিজারণ = ইলেক্ট্রন গ্রহণ
বিজারক = ইলেক্ট্রন ত্যাগ

জারণে ঘটে :

১. O2 সংযোজন : 2SO2+O2­ = SO2
২. তড়িৎ ঋণাত্মক মৌলের সংযোজন : 2Fe+3Cl2 = 2FeCl3
৩. H2 অপসারণ : H2S+Cl = 2HCl+S
৪. ধনাত্মক মৌলের অপসারণ : 2Cu2O+O2 = 4CuO
৫. যোজ্যতা বৃদ্ধি : 2FeCl2+Cl2 = 2FeCl3 (Fe এর যোজনী 2 থেকে 3 হয়)
৬. ইলেক্ট্রন দান : Fe2+-e- → Fe3+

বিজারণে ঘটে :

১. O2 অপসারণ : CuO+H2O = Cu+H2O
২. তড়িৎ ঋণাত্মক মৌল/মূলক অপসারণ : 2FeCl3+H2 = 2FeCl2+2HCl
৩. ঋণাত্মক মূলক সংযোজন : HgCl2+Hg = Hg2Cl2
৪. যোজ্যতা হ্রাস : 2FeCl3­+H2 = 2FeCl2+2HCl (Fe এর যোজনী 3 থেকে 2 হয়)
৫. ইলেক্ট্রন দান : Cl+e- → Cl-

জারক ও বিজারক পদার্থ-একটি ছোট্ট তালিকা


জারক পদার্থ সমূহ : F2, O2, MnO2, PbO2, HNO3, CuSO4, KClO3, গাঢ় H2SO4, Cl2, Br2, I2, ইক যৌগসমূহ (FeCl3, SnCl4), (KMnO4+KOH) ও (K2Cr2O7+H2SO4)- এদের মিশ্রণ, পার অক্সাইড, পার অক্সি এসিড ও তাদের লবণ।

বিজারক পদার্থ সমূহ : Na2C2O4, Na2S2O3, H2, C, CO, H2S, HI, HBr, আস যৌগসমূহ (FeO, FeCl2, SnCl2), (Zn+H2SO4) মিশ্রণ, নিম্নতর অক্সি এসিড ও তাদের লবণ।

জারক ও বিজারক পদার্থ সমূহ : SO2, H2O2, O3

এক নজরে জেনে নিন বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানের পুরাতন নাম !




বর্তমান নাম →পুরাতন নাম
ঢাকা →জাহাঙ্গীরনগর
সোনারগাঁও →সুবর্ণগ্রাম
চট্টগ্রাম →ইসলামাবাদ/চট্টলা/চাটগাঁ
ময়নামতি →রোহিতগিরি
বরিশাল →চন্দ্রদ্বীপ/বাকলা
লালবাগ দূর্গ → তেহাবাগ দূর্গ
নোয়াখালী →সুধারামপুর/ভুলুয়া
ময়মনসিংহ →নাসিরাবাদ
কুমিল্লা →ত্রিপুরা
সিলেট →শ্রীহট্ট/জালালাবাদ
কুষ্টিয়া →নদীয়া
খুলনা →জাহানাবাদ
মুজিবনগর →বৈদ্যনাথতলা
বাগেরহাট →খলিফাতাবাদ
আসাদ গেট →আইয়ুব গেট
সাতক্ষীরা →সাতঘরিয়া
শেরে বাংলা নগর →আইয়ুব নগর
রাঙামাটি →হরিকেল
সেন্ট মার্টিন দ্বীপ →নারিকেল জিঞ্জিরা
ফরিদপুর→ফতেহাবাদ
নিঝুম দ্বীপ →বাউলার চর
কক্সবাজার →ফালকিং
ফেনী →শমসের নগর
জামালপুর →সিংহজানী
গাইবান্ধা →ভবানীগঞ্জ
ডদিনাজপুর →গণ্ডোয়ানাল্যান্
বাহাদুর শাহ পার্ক →ভিক্টোরিয়া পার্ক
রাজবাড়ি →গোয়ালন্দ
বাংলা একাডেমী →বর্ধমান হাউজ
ভোলা →শাহবাজপুর
সিরডাপ কার্যালয় →চামেলি হাউজ
মুন্সিগঞ্জ →বিক্রমপুর
প্রধানমন্ত্রীর ভবন →গণভবন
(করতোয়া)
চাঁপাই নবাবগঞ্জ →গৌড়
বঙ্গভবন →গভর্নর হাউজ

জেনে নিন ঘূর্ণিঝড় কী ও কেন এটা ঘটে ?

ঘূর্ণিঝড় কী ও কেন?



কোনো স্থানে বায়ুর তাপ বৃদ্ধি পেলে সেখানকার বায়ু উপরে উঠে যায়। ফলে বায়ুর চাপ ব্যাপকভাবে হ্রাস পায়। একে নিম্নচাপ বলে। এ নিম্নচাপ অঞ্চলে প্রায় বায়ুশূন্য অবস্থা থাকে বলে আশপাশের অঞ্চল থেকে বায়ু প্রবল বেগে ঘুরতে ঘুরতে নিম্নচাপ কেন্দ্রের দিকে ছুটে আসে। এ নিম্নচাপ কেন্দ্রমুখী প্রবল ঘূর্ণি বায়ু প্রবাহকে ঘূর্ণিঝড় বা সাইক্লোন বলে।

সমুদ্রের পানি ৮০ ডিগ্রি ফারেনহাইটের বেশি গরম হয়ে গেলেই ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হতে পারে। এই উষ্ণতা থেকেই জন্ম নেয় বাষ্প ও স্যাঁতস্যাতে বাতাস। সেটিই রূপ নেয় ভয়ঙ্কর কালো মেঘে। দুই দিক থেকে আসা নিচের এই বাতাস এক হয়ে গরম পানির উপরের বাতাসকে ঠেলে দেয় আরও উপরের দিকে। তখন তাদের জায়গা করে দিতেই, অর্থাৎ এদের ধাক্কায় উপরের বাতাস ধেয়ে যায় উল্টো দুই দিকে। উপরের দিকে উঠতে থাকা ভেজা বাতাস এরই মাঝে তৈরি করতে থাকে ঝোড়ো মেঘ। আর এই ঘটনার আশপাশে বয়ে চলে যে হাল্কা বাতাস, সেও বাইরে থেকে ধীরে ধীরে এই ঘনঘটার ভেতর ঢুকতে শুরু করে, এতে ঝড়ের ঘূর্ণি আরও বড় হতে থাকে। বাতাসের গতি যখন প্রতি ঘণ্টায় ৭৪ মাইলের বেশি হয়ে যায়, তখনই তাকে হ্যারিকেন বলা হয়। গতি যখন এর চেয়ে কম থাকে কিন্তু প্রতি ঘন্টায় ৩৯ মাইলের বেশি থাকে তখন সেটা শুধুই মৌসুমী ঝড়।

বাংলাদেশের অধিকাংশ ঘূর্ণিঝড়ের উৎপত্তি হয় বঙ্গোপসাগরের আন্দামান দ্বীপপুঞ্জের কাছাকাছি। ঘূর্ণিঝড় উৎপত্তি হয় গভীর সমুদ্রে এবং এর জন্য সমুদ্রের পানির তাপমাত্রা ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা তার চেয়ে বেশি থাকে। ঘূর্ণিঝড় যেখানে উৎপত্তি হয় সেখানে ১০-৪৫ কিলোমিটার পর্যন্ত ব্যাসার্ধে তাপমাত্রা অনেক বেশি থাকে এবং বায়ুর গতিবেগ খুব কম থাকে। এখানে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ খুবই কম। এ অঞ্চলটিকে বলে ঘূর্ণিঝড়ের চোখ। এর বাইরে ১৫০-৭৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত ব্যাসার্ধে ঘূর্ণিঝড় বিস্তৃত হতে পারে এবং সেখানেই ঘণকালো মেঘের বিস্তার ও প্রবল বায়ুর প্রবাহসহ বৃষ্টিপাত ও আবহাওয়াগত গোলযোগ সংঘটিত হয়।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতরের দেয়া তথ্য মতে, প্রতি বছর বঙ্গোপসাগরে গড়ে ১৩-১৪টি গ্রীষ্মম-লীয় ঘূর্ণিঝড় (বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৬১ দশমিক ৫৬ কিলোমিটারের কম) সৃষ্টি হয়। এর মধ্যে ৫টি ঘূর্ণিঝড় শক্তি অর্জন করে এবং পাশ্ববর্তী উপকূল অতিক্রম করে। এদের যেকোনোটিরই বাংলাদেশের উপকূলের দিকে ঘুরে প্রবাহিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

ঘূর্ণিঝড়ের শ্রেণী বিভাজন
বাতাসের তীব্রতা ও গতির ভিত্তিতে ঘূর্ণিঝড়ের শ্রেণী বিভাজন করা হয়। যেমন-

১. নিম্নচাপ-বাতাসের গতিবেগ ঘন্টায় ২০ থেকে ৫০ কিলোমিটার।

২. গভীর নিম্নচাপ- বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৫১ দশমিক ৮৪ থেকে ৬১ দশমিক ৫৬ কিলোমিটার।

৩. ঘূর্ণিঝড়- বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৬১ দশমিক ৫৬ থেকে ৮৭ দশমিক ৪৮ কিলোমিটার।

৪. প্রবল ঘূর্ণিঝড়- বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৮৯ দশমিক ১ থেকে ১১৮ দশমিক ২৬ কিলোমিটার।

৫. হারিকেনের তীব্রতা সম্পন্ন প্রবল ঘূর্ণিঝড়- বাতাসের গতিবেগ ঘন্টায় ১১৯ দশমিক ৮৮ কিলোমিটারের ঊর্ধ্বে।

বাংলাদেশের কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ঘূর্ণিঝড়ের খতিয়ান

ফিরে দেখা ২৮, ২৯ মে ১৯৬৩:
মানুষের প্রাণহানি ১১ হাজার ৫২০। বসতবাড়ি বিনষ্ট ১০ লাখ। বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ২০০ কিলোমিটার। জলোচ্ছ্বাস হয়েছিল ৮-১০ ফুট উচ্চতায়।

ফিরে দেখা ১৫ ডিসেম্বর, ১৯৬৫ :
মানুষের প্রাণহানি ৮৭৩। লবণক্ষেত্র নিমজ্জিত হয় ১০ হাজার একর। বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘন্টায় ২০৪ কিলোমিটার। জলোচ্ছ্বাস হয়েছিল ২ দশমিক ৪ থেকে ৩ দশমিক ৭ মিটার উচ্চতায়।

ফিরে দেখা ১২ নভেম্বর, ১৯৭০ :
বলা হয়ে থাকে এই ঝড়ে মানুষের প্রাণহানী হয়েছিল ৫ লাখ। যদিও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতর বলছে ৩ লাখ। গবাদিপশু ও বসতবাড়ির ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করা যায়নি। বাতাসের গতিবেগ ছিলো ঘন্টায় ২২০ কিলোমিটার। জলোচ্ছ্বাস হয়েছিল ১০-৩৩ ফুট উচ্চতায়।

ঘূর্ণিঝড় ২৮ নভেম্বর, ১৯৭৪:
মানুষের প্রাণহানি ২৮জন। নিখোঁজ ২৮০। গবাদিপশুর মৃত্যু এক হাজার। বসতবাড়ি বিনষ্ট ১৫ হাজার। বাতাসের গতিবেগ ছিলো ঘন্টায় ১৬০ কিলোমিটার। জলোচ্ছ্বাস হয়েছিলো ১০-১২ ফুট উচ্চতায়। এটি হয়েছিল সন্দীপে।

ফিরে দেখা ২৫ মে ১৯৮৫ :
ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা ১৯০৬ বর্গমাইল। মানুষের প্রাণহানি ১১ হাজার ৬৯জন। নিখোঁজ ৬৮০৫। ক্ষতিগ্রস্থ লোকের সংখ্যা এক কোটি ৩১ লাখ ৯৩৫। গবাদি পশুর মৃত্যু এক লাখ ৩৫ হাজার ৫৫। বাতাসের গতিবেগ ছিলো ঘণ্টায় ১৫৪ কিলোমিটার। জলোচ্ছ্বাস হয়েছিল ১৫ ফুট উচ্চতায়।

ফিরে দেখা ২৯ নভেম্বও, ১৯৮৮ :
মানুষের প্রাণহানী ৫ হাজার ৭০৮। নিখোঁজ ৬ হাজার। হরিণ নিহত হয় ১৫ হাজার এবং রয়েল বেঙ্গল টাইগার ৯টি। গবাদি পশুর মৃত্যু হয় ৬৫ হাজার। বাতাসের গতিবেগ ছিলো ঘন্টায় ১৬৫ কিলোমিটার। জলোচ্ছ্বাস হয়েছিল ২-১৪ দশমিক ৫ ফুট উচ্চতায়।

ফিরে দেখা ২৯ এপ্রিল, ১৯৯১ :
মানুষের প্রাণহানি এক লাখ ৩৮ হাজার ৮৮২ জন। ক্ষতিগ্রস্থ লোক প্রায় এক কোটি। বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ২২৫ কিলোমিটার। জলোচ্ছ্বাস হয়েছিল ১২-২০ ফুট উচ্চতায়। এ ঘূর্ণিঝড়টি বয়ে যায় সন্দীপ, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ভোলা, কুতুবদিয়া ও টেকনাফের ওপর দিয়ে।

ফিরে দেখা ২৯ এপ্রিল, ১৯৯৪ :
মানুষের প্রাণহানি ১৮৮। বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘন্টায় ২২০ কিলোমিটার।

ফিরে দেখা ১৯ মে, ১৯৯৭ : এ ঘটনায় মৃত ১৫৫ জন। বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ২৩২ কিলোমিটার।

সিডর, ১৫ নভেম্বর, ২০০৭ : বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ২২৩ কিলোমিটার। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতরের হিসাব অনুযায়ী সিডরে প্রাণ হারিয়েছে তিন হাজার ৩৬৩ জন। যদিও ঘটনার পর রেডক্রিসেন্ট ও বিভিন্ন বেসরকারি হিসেবে বলা হয়েছিল প্রায় ১০ হাজার মানুষ নিহত হয়েছে। সরকারি হিসেবে সবচেয়ে বেশি নিহত হয়েছে বরগুনা জেলায় এক হাজার ২৫৭ জন। এরপর বাগেরহাটে ৮১০জন। পটুয়াখালীতে ৪৫৭ জন। আর খুঁজে পাওয়া যায়নি ৮৭১ জনকে।

আইলা, ২৫ মে, ২০০৯ : নিহত ১৯০ জন। বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ৯২ কিলোমিটার। এটি দিনে আঘাত হানে বলে প্রাণহানি কম হয়। তবে ব্যাপক জলোচ্ছ্বাস হয় এবং সমুদ্র থেকে প্রচুর লবণ পানি ঢুকে পড়ায় এখনও খুলনা ও সাতক্ষীরা অঞ্চলের অনেক এলাকায় বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকট বিরাজ করছে। বহু মানুষ এখনো বাঁধে আশ্রয় নিয়ে আছেন।

এছাড়া বিশ্বের সবচেয়ে প্রাণঘাতী সাইক্লোনের তালিকায় প্রথম ১০টির মধ্যে পাঁচটিতেই আছে বাংলাদেশের নাম। এগুলো হচ্ছে-

১. গ্রেট ভোলা সাইক্লোন, বাংলাদেশ (১৯৭০, উৎপত্তিস্থল বঙ্গোপসাগর, মৃতের সংখ্যা ৫ লক্ষ)।

২. হুগলি রিভার সাইক্লোন, ভারত (১৭৩৭, উৎপত্তিস্থল বঙ্গোপসাগর, মৃতের সংখ্যা ৩ লক্ষ ৫০ হাজার)।

৩. হাইফং টাইফুন, ভিয়েতনাম (১৮৮১, উৎপত্তিস্থল পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগর, মৃতের সংখ্যা ৩ লক্ষ)।

৪. বাকেরগঞ্জ সাইক্লোন, বাংলাদেশ (১৫৮৪, উৎপত্তিস্থল বঙ্গোপসাগর, মৃতের সংখ্যা ২ লক্ষ)।

৫. গ্রেট বাকেরগঞ্জ সাইক্লোন, বাংলাদেশ (১৮৭৬, উৎপত্তিস্থল বঙ্গোপসাগর, মৃতের সংখ্যা ২ লক্ষ)।

৬. বাংলাদেশ (১৮৯৭, বঙ্গোপসাগর, মৃতের সংখ্যা ১ লক্ষ ৭৫ হাজার)।

৭. সুপার টাইফুন নিনা, চীন (১৯৭৫, উৎপত্তিস্থল পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগর, মৃতের সংখ্যা ১ লক্ষ ৭১ হাজার)।

৮. সাইক্লোন জিরো-টু-বি, বাংলাদেশ (১৯৯১, উৎপত্তিস্থল বঙ্গোপসাগর, মৃতের সংখ্যা ১ লক্ষ ৪০ হাজার)।

৯. গ্রেট বম্বে সাইক্লোন, ভারত (১৮৮২, উৎপত্তিস্থল আরব সাগর, মৃতের সংখ্যা ১ লক্ষ)।

১০. হাকাতা বে টাইফুন, জাপান (১২৮১, উৎপত্তিস্থল পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগর, মৃতের সংখ্যা ৬৫ হাজার)

আরও সহজে মনে রাখুন পর্যায় সারণির প্রতিটি মৌল !

কিছুদিন আগে পর্যায় সারণী'র মৌলগুলো মনে রাখার কিছু ছন্দ-টিপস দিয়েছিলাম । আজ আবার দিচ্ছি একটু নতুনরূপে, আরও সহজে মনে রাখার জন্য ...




#গ্রুপ_1A:
H Li Na K Rb Cs Fr
হা লায় না কি রাবি-তে কাশ ফেলেছে
or, হালিনা কে রুবিনা ছেঁচে ফেলেছে

#গ্রুপ_2A :
Be Mg Ca Sr Ba Ra
বেয়াদব মাইয়াগো কাম শরীর বাইরে রাখা
or, বিরিয়ানি মোগলাই কাবাব সরিয়ে বাটিতে রাখ

#গ্রুপ_3A :
B Al Ga In Tl
বলে এলাম জাই য়েন তাইলে
or, বোরন আলি গেঞ্জি ইন করে টাই পরে
or,বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ গেল ইন্ডিয়া তে

#গ্রুপ_4A:
C Si Ge Sn Pb
ছি! সিলেট গেলেন? সমস্যায় পড়বেন
or,কাপড় ছিঁড়ে গেলে সুঁই পাবেন (কই?)

#গ্রুপ_5A:
N P As Sb Bi
না পারলে আসলে সুবিধা বেশি
or, নাই প্রিয়া আজ সবই বিরহের

#গ্রুপ_6A :
O S Se Te Po
ওর ছোট ছেলেটা টেবিলে পড়ে
or, ও এসএসসি তে পড়ে

#গ্রুপ_7A :
F Cl I Br At
ফেল করলেও আইজ বাড়িতে আসতাম



#পর্যায়_২ :
Li Be B C N O F Ne
লি বেন? বেনী চুড়ি? নিপস্টিক ও ফা ইন





#পর্যায়_৩ :
Na Mg Al Si P S Cl Ar
না! মগা আলু ছিলতে পারে সব কিলি য়ার





#পর্যায়_৪:
Sc Ti V Cr Mn Fe Co Ni Cu Zn
স্কুল টি ভাঙায় চেয়ার ম্যান ফের কমিশন নিয়ে কাজে যাচ্ছেন





#পর্যায়_৫:
Y Zr Nb Mo Tc Ru Rh Pd Ag Cd
ইওর জ্বর নামবে মন টাকে আরো রেস্ট-হতে দাও পারলে আগে কাঁদো





#ল্যান্থানাইডঃ (Collected & Edited)
Ce Pr Nd Pm Sm Eu Gd Tb Dy Ho Er Tm Yb Lu
ছেলের প্রীতি এন্ড প্রেম সমান ইউরোপ গুড তবে ডাইরিয়া হয় এর টমেটো ইয়লো ব্লু





#অ্যাক্টিনাইডঃ (Collected & Edited)
Th Pa U Np Pu Am Cm Bk Cf Es Fm Md No Lr
থাকলে পাশে ইউ এনপি পুঁথি আমার কমেনা বিকেলে ক্যাফেতে এসে এফ এম মোডে নুডলস লাড়ি





বি:দ্র: কেউ অন্য উপায়ে মনে রাখলে এটা মনে রাখার দরকার নেই। কারন, এলামেলো হয়ে যেতে পারে।